হামলায় ছাত্রদলের অন্তত ১০ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি সংগঠনটির। আহতরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
তবে সরকার সমর্থক সংগঠনটি হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল ও সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান রনিকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ ও তাদের মুক্তির দাবিতে ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা এই বিক্ষোভ মিছিল বের করে। এতে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতারাও অংশ নেন।
“হামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সদস্য সচিব আমানউল্লাহ আমানসহ ১০ জনের বেশি নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। আমানের অবস্থা গুরুতর। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তারা চিকিৎসা নিচ্ছেন।”
হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ছাত্রলীগের কেউ ছাত্রদলের উপর হামলা করেনি। এটা তাদের প্রোপাগান্ডা, ছাত্রলীগের উপর দোষ চাপাচ্ছে।
“আজকে দিনমজুরদের মধ্যে ছাত্রলীগের ত্রাণ বিতরণ কর্মসূচি ছিল। ত্রাণ কার্যক্রম শেষ করে আমরা যখন তাদের মিছিলের পাশ দিয়ে ফিরছিলাম, তখন একটি আ্যম্বুলেন্সের হর্ন বা কিছু একটা আওয়াজ বেজে উঠে। এতে তারা ভয়ে দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। এখন ছাত্রলীগের উপর দোষ চাপাচ্ছে।”