করোনাভাইরাসের কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকলেও অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক-ইউএপি সফল বলে দাবি করছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টি।
বিশ্ববিদ্যালয়টি সফলতার সঙ্গে এক ‘বিশেষ সফটওয়্যার’ ব্যবহার করে গত বছরের এপ্রিল থেকে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। এতে শিক্ষার্থীদের শতভাগ উপস্থিতি নিশ্চিত হয় বলে ইউএপি এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
এতে আরও বলা হয়, “ক্লাশে যা পড়ানো হয় তা রেকর্ড করে পরে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয়। অনলাইনে শিক্ষা প্রদানের এই মডেল পরবর্তিতে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় অনুসরণ করা শুরু করে।”
বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়টির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সুলতান মাহমুদকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, “আমরা গত বছরের এপ্রিল থেকে অত্যন্ত সফলতার সাথে অনলাইন প্লাটফর্মে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছি, প্রায় শতভাগ উপস্থিতিও নিশ্চিত করতে পেরেছি যা অন্যান্য সময়ের চেয়ে আশাব্যঞ্জক।
“করোনাকালে শিক্ষার্থীদের ২০ শতাংশ টিউশন ফির পাশাপাশি আমরা ১০ থেকে ১২ শতাংশ পর্যন্ত বিনামূল্যে পড়ার সুযোগ দিয়েছি, যদিও ইউজিসির নির্দেশনা আছে ৬ শতাংশ শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে পড়ানো। এছাড়া ইউএপিতে নানা ধরনের বৃত্তির সুযোগ রয়েছে।”
এছাড়া ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক সিমাগো ইনস্টিটিউশন র্যাংঙ্কিংয়ে এ বছর শেষের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে শীর্ষ পাঁচে জায়গা করে নিয়েছে এবং দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ১৯তম স্থানে রয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।