“সরকারের আমলা থাকার সুবাদে ভেতরের অনেক খবর জানা ছিল। বিষয়গুলো নিয়ে জনপরিসরে আলোচনা হওয়া দরকার”, বলেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শনিবার বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কালো পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শোক দিবসের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় হয়।
স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার ফারুখ কবীর উদ্দীন, ডেপুটি রেজিস্ট্রার ফজলে রব, ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টা রেহানা আক্তারসহ সীমিত সংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এরপর বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত হয়। সবশেষে ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয় স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির পক্ষ থেকে।
এছাড়া গত ১৩ থেকে ১৬ অগাস্ট স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে জাতির পিতার জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের ছবি নিয়ে স্মারক চিত্র প্রদর্শনী চলে।