শনিবার বিকালে এই নবীন বরণ আয়োজনের কথা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টি।
অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইন শিক্ষার মান নিশ্চিতে প্রতিষ্ঠানের পরিকল্পনা ও প্রস্তুতির বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন আইইউবি’র বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান এ মতিন চৌধুরী।
একইসঙ্গে করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে উদ্ভূত এই অবস্থা মেনে নিতে শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
বর্তমানে শিল্পখাতের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে মতিন চৌধুরী বলেন, করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যেও অনেকে সফলভাবে এগিয়ে চলেছে। তবে এজন্য সৃজনশীল চিন্তা এবং সেই মোতাবেক কাজ করে যাওয়া অত্যাবশ্যক।
আইইউবি’র ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক মিলান পাগন অনুষ্ঠানে বলেন, “করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে যেহেতু শ্রেণিকক্ষ বন্ধ রাখতে হচ্ছে, সেক্ষেত্রে পাঠদান চালু রাখতে অনলাইন ব্যবস্থা অত্যন্ত অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।”
আইইউবি অনলাইনে পুরো অ্যাকাডেমিক কার্যক্রমকে ‘সত্যিকার অর্থে’ বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আইইউবি’র স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড অন্ট্রাপ্রেনিউরশিপের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক সারোয়ার উদ্দিন আহমেদ, স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং, টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সের পক্ষে হেড অব সিইসি ড. মাহাদি হাসান, স্কুল অব লিবারেল আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেসের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক ইমতিয়াজ এ হুসেইন, স্কুল অব এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সেসের ডিন অধ্যাপক শাহ এম ফারুক এবং স্কুল অব ফার্মেসি অ্যান্ড পাবলিক হেলথের ডিন অধ্যাপক জেএমএ হান্নান বক্তব্য দেন।
আইইউবি’র গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক খোন্দকার আমিনুল হকের পরিচালনায় আসন্ন সেমিস্টারের সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. আনোয়ারুল ইসলাম।
গুগল ক্লাসরুমসহ অনলাইনে পাঠদান বিষয়ে শিক্ষার্থীদের বিস্তারিত ধারণা দেন আইইউবি’র আইটি বিভাগের প্রধান মাহফুজ আহমেদ।