বহিষ্কৃত মিরাজুল ইসলাম মারুফ ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
মিরাজুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ, গত ২৮ মার্চ নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের এক শিক্ষার্থী তার বন্ধুদের সাথে ঘুরতে আসলে বাহাদুর শাহ পার্কে ডেকে তাদের সাথে অশোভন আচরণ করে সঙ্গে থাকা জিনিসপত্র ছিনিয়ে নিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, প্রাথমিক তদন্তে ঘটনায় মিরাজুলের সরাসরি জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
তাকে স্থায়ীভাবে কেন বহিস্কার করা হবে না, সে ব্যাপারে আগামী সাতদিনের মধ্যে লিখিত জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এ ঘটনায় এর আগে গত ২৪ এপ্রিল পরিসংখ্যান বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের ফাহিম আহমেদ খান ও ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগেরই আরেক শিক্ষার্থী মারুফ আহমদকে বহিষ্কার করে কর্তৃপক্ষ।
পরের দিন মারুফ আহমেদ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মানহানির অভিযোগ এনে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার চেয়ে লিখিত আদেবন করেন। নামের ভুলে ‘নির্দোষ’ শিক্ষার্থী বহিষ্কারের বিষয়টি জানার পর তার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে কর্তৃপক্ষ।