একই সঙ্গে ইউল্যাবে যাত্রা শুরু করলো ইউল্যাবএমইউএনএ’র।
রাজধানীর ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের (ইউল্যাব) ধানমণ্ডির ক্যাম্পাসে শুক্রবার এই আয়োজন শেষ হয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেন, “সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট এর সপ্তম গোল পূরণের দিকে দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এসডিজি গোল অর্জনে তরুণদের আরো উদ্যোগী হয়ে এগিয়ে আসতে হবে।”
দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষায় তরুণদের আগ্রহী হতে আহবান জানিয়েছেন তিনি বলেন, “তরুণদেরকে বিভিন্ন বৈশ্বিক সমস্যা নিয়ে বেশি বেশি প্রশ্ন তুলতে হবে। যেন সেই সমস্যাগুলোর সমাধান তারাই নিয়ে আসতে পারে।”
জাতিসংঘ তথ্যকেন্দ্রের অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মাদ মুনিরুজ্জামান বলেন, “বিশ্বের অনুন্নত দেশগুলোর উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে জাতিসংঘের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা। যুক্তরাষ্ট্রের মতো বাংলাদেশও জাতিসংঘের একটি বৃহদাংশে অবদানকারী দেশ।”
ইউল্যাবের বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের ভাইস প্রেসিডেন্ট কাজী আনিস আহমেদ বলেন, “ইউল্যাবে এমইউএনএর যাত্রা শুরু হওয়াতে আমরা উচ্ছ্বসিত। এমইউএন এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ‘গ্লোবাল সিটিজেন’ এ পরিণত হবে’।
সমাপনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে আরও ইউল্যাবের বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের বিশেষ উপদেষ্টা ইমরান রহমান, কোষাধ্যক্ষ মিলন কুমার ভট্টাচার্য, রেজিস্ট্রার আখতার আহমেদ, ইউল্যাবএমইউএনএ’র মডারেটর শামসাদ মর্তুজা, ইউনাইটেড ন্যাশনস ইয়্যুথ অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশের (ইউনিস্যাব) প্রেসিডেন্ট মোহাম্মাদ মামুন মিয়া এবং ইউল্যাবএমইউএনএ এর সেক্রেটারি জেনারেল কাজী রায়হানুল বারী।
এর আগে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অনুকরণে আয়োজিত দুইদিনব্যাপী এই অধিবেশনে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আগত শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন রাষ্ট্রের প্রতিনিধি হিসেবে অংশ নেন।
জাতিসংঘ ও ইউনিসাবের সহযোগিতায় দুইদিনব্যাপী এই অধিবেশনের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে ইষ্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেড।