মামলার অন্য আসামিরা হলেন- প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আবু জুবায়ের হোসেন রাব্বি, অ্যাকাউন্ট অফিসার হাসনাইন খুরশিদ অভি, প্রধান আইটি কর্মকর্তা নাজমুস শাহাদাত ও প্রধান অপারেশন কর্মকর্তা এস এম বোরহান উদ্দিন রনি।
মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর হাকিম মো. মোশাররফ হোসেনের আদালতে এই মামলা করেন আল আমিন তামিম নামে এক ব্যক্তি। তিনি দালাল প্লাসের ‘প্রতারিত’ ৮১ জন গ্রাহকের পক্ষ থেকে এ মামলা করেছেন বলে জানিয়েছেন।
বিচারক বাদীর জবানবন্দি নিয়ে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) নির্দেশ দিয়েছেন বলে বাদী পক্ষের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম জানান।
মামলার আরজিতে বলা হয়, দালাল প্লাস থেকে এই ৮১ জন ২০২১ সালের ১ এপ্রিল থেকে ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, মোটর সাইকেল, ডিএসএলআর ক্যামেরাসহ নানা পণ্য কিনতে ২ কোটি ৫০ লাখ ৩৮ হাজার ৯৯৮ টাকা পরিশোধ করলেও এখনও তা পাননি।
“অনেক গ্রাহককে তাদের ওয়্যার হাউসে গিয়ে পণ্য নিতে এসএমএস দেয়। সেখানে গেলে পণ্য না দিয়ে পণ্য পেয়েছে মর্মে একটি ভিডিও সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। সাক্ষাৎকার শেষ হওয়ার পর গ্রাহকদের হাতে পণ্য না দিয়ে টোকেন ধরিয়ে দিয়ে বলে অফিস থেকে বর্তমান বাজার মূল্যে চেক নিয়ে ব্যাংক থেকে টাকা তোলা যাবে।”
মামলায় বলা হয়, গত বছরের ২৭ সেপ্টেম্বর গ্রাহকরা সবাই একত্রিত হয়ে দালাল প্লাসের কার্যালয়ে গেলে কয়েকজনকে চেক দেওয়া হয়। বাকিদের পিটিয়ে অফিস থেকে
বের করে দেওয়া হয়।