মঙ্গলবার বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বরাবরে পাঠানো অধিদপ্তরের চিঠিতে বলা হয়, ৩০ মার্চ সকাল সোয়া ১০টায় কারওয়ান বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কার্যালয়ে গিয়ে সরবরাহ ঘাটতির ব্যাখ্যা দিতে হবে।
ভোজ্যতেল সরবরাহে মিল পর্যায়ের বিভিন্ন অনিয়ম পেয়ে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের তলব করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এর অংশ হিসেবে সোমবার টিকে গ্রুপ, এস আলম গ্রুপ এবং বাংলাদেশ এডিবল অয়েল (রূপচাঁদা ব্র্যান্ড) কর্তৃপক্ষকে তলব করা হয়।
বসুন্ধরা গ্রুপকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, এ কোম্পানি ফেব্রুয়ারি মাসে তাদের কেরানীগঞ্জের কারখানা থেকে ১৭ হাজার টন তেল সরবরাহ করেছিল। আর মার্চের ২৯ তারিখে পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায়, ওই মাসে তাদের সরবরাহ ছিল ১৩ হাজার ৫২ টন। অর্থাৎ সরবরাহ উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে।
এর কারণ জানতেই বসুন্ধরা কর্তৃপক্ষকে তলব করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
এ বিষয়ে বসুন্ধরা কর্তৃপক্ষের বক্তব্য বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম জানতে পারেনি।