সম্প্রতি ওয়াশিংটনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীর উপস্থিতিতে এমওইউ স্বাক্ষরিত হয়।
সামিটের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী এই সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরকে সাধুবাদ জানিয়ে পদক্ষেপটি যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে বিদ্যমান জ্বালানি বিষয়ক সহযোগিতা আরো বেগবান হবে বলে আশা ব্যক্ত করেন।
চুক্তিটির আওতায় সামিট অয়েল অ্যান্ড শিপিং ২০ বছর পর্যন্ত লুসিয়ানার ক্যামেরনে অবস্থিত কমনওয়েলথেরর ৮.৪ এমটিপিএ ক্ষমতাসম্পন্ন দ্রুত উন্নয়নাধীন অবকাঠামো থেকে সম্ভাব্য বছরে এক মিলিয়ন টন এলএনজি কিনতে পারবে।
সামিট অয়েল অ্যান্ডশিপিংয়ের অন্য সংশ্লিষ্ট কোম্পানিসমূহ ভারত-উপমহাদেশে আনুমানিক তিন গিগাওয়াট গ্যাস-থেকে-বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা এবং উন্নয়নাধীনআছে।
এছাড়া সামিট এলএনজি টার্মিনাল কোম্পানি কক্সবাজারের মহেশখালীতে একটি ৫০০ এমএমসিএফডি ক্ষমতাসম্পন্ন ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট পরিচালনা করে।