সাম্প্রতিক এই পরিদর্শনকে তিনি ‘বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়া’ দেখার সঙ্গে তুলনা করেন বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ওয়ালটন।
তিনি বলেন, ওয়ালটনের মতো প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশকে নেক্সট ফেইজে (পরবর্তীয় পর্যায়ে) নিয়ে যাচ্ছে।
পরিদর্শনকালে বিএসইসি চেয়ারম্যান ওয়ালটনের তৈরি নতুন মডেলের একটি স্মার্ট টেলিভিশন উন্মোচন করেন বলেও ওয়ালটন জানান।
“বিএসইসি চেয়ারম্যান ওয়ালটনের তৈরি বিশ্বের সবচেয়ে হাই-ইফিশিয়েন্ট ইনভার্টার কম্প্রেসরের প্রোটোটাইপ দেখে মুগ্ধ হন। খুব শিগগিরই ব্যাপক বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ওই ইনভার্টার কম্প্রেসর উৎপাদনে যাচ্ছে ওয়ালটন।
বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, “ওয়ালটন কারখানা একটি গ্রিন টেকনোলজি সম্পন্ন প্রতিষ্ঠান। এখানে সবচেয়ে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন কমপোনেন্ট তৈরি হচ্ছে। কাঁচামাল থেকে একটি সম্পূর্ণ পণ্য কীভাবে ওয়ালটন তৈরি করছে সেটা নিজ চোখে দেখলাম।
“আমি সত্যিই অভিভূত। ওয়ালটনকে দেখে বুঝতে পারলাম বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে গেছে। ওয়ালটন সবদিক থেকেই স্বয়ংসম্পূর্ণ সুন্দর একটি প্রতিষ্ঠান।”
কারখানা পরিদর্শনকালে বিএসইসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে ছিলেন তার স্ত্রী ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের সিনিয়র লেকচারার শেনিন রুবাইয়াত।
এসময় ওয়ালটন ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মঞ্জুরুল আলম এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
ওয়ালটন জানায়, কারখানা প্রাঙ্গনে অতিথিরা প্রথমে ওয়ালটনের সুসজ্জিত প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার পরিদর্শন করেন। এরপর তারা ওয়ালটনের বিশাল কর্মযজ্ঞের উপর নির্মিত ভিডিও ডক্যুমেন্টারি উপভোগ করেন। পর্যায়ক্রমে অতিথিরা বিশ্বমানের রেফ্রিজারেটর উৎপাদন প্রক্রিয়া, মেটাল কাস্টিং, কম্প্রেসর, এসএমটি প্রোডাকশন, পিসিবি, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন এবং টেলিভিশন উৎপাদন, বিভিন্ন পণ্যের গবেষণা ও উন্নয়ণ (আরএন্ডডি) সরেজমিনে প্রত্যক্ষ করেন।