এ যৌথ উদ্যোগে পানির পরিমাপ নিশ্চিত করা হবে স্বয়ংক্রিয় প্রযুক্তির মাধ্যমে। এ প্রযুক্তিতে পানির গুণগত মান ও গতিবেগ নির্ধারণে ৩০ সেকেন্ড সময় লাগবে বলে জানিয়েছে উদ্যোক্তারা।
বুধবার ঢাকার হোটেল লো মেরেডিয়ানে এ দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
বড়তাকিয়া কনস্ট্রাকশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট এবং হাইড্রোকো প্লাসের প্রতিষ্ঠাতা রাজীন চুক্তিপত্রে সই করেন।
এতে উপস্থিত ছিলেন বড়তাকিয়া কনস্ট্রাকশনের পরিচালক তাসমিনা আহমেদ শ্রাবণী, রবিনটেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু খায়ের সাখাওয়াত, মুন’স বুটিকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসরিন জাহানসহ বড়তাকিয়া কনস্ট্রাকশন ও হাইড্রোকো প্লাসের কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে নিয়াজ মোর্শেদ বলেন, “এ চুক্তির মাধ্যমে আমরা শুধু ব্যবসায়িক অগ্রগতির কথা ভাবিনি। আমরা এ প্রযুক্তির মাধ্যমে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করছি। এই প্রযুক্তি দিয়ে আমরা বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করতে সক্ষম হবে। তাই এ চুক্তি শুধুমাত্র ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে নয়। দেশ ও দশের কথা ভেবেই আমরা এ প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছি।”
হাইড্রোকো প্লাসের প্রতিষ্ঠাতা রাজীন এ প্রযুক্তির উদ্যোক্তা হিসেবে জানান, তাদের লক্ষ্য হল উন্নত ব্যয়বহুল হাইড্রো-মেট্রিক তথ্য সিস্টেমকে সংহত করা। এ প্রযুক্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পানির যে কোনো জীবাণু চিহ্নিত করা যাবে ৩০ সেকেন্ড সময়ে। তাই বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিতে এ প্রযুক্তি কার্যকর হবে। পাশাপাশি এ প্রযুক্তির মাধ্যমে পানির গতিবেগ ও গুণগত মান নির্ধারণ করা যাবে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গ্লাসগো ইউনিভার্সিটির স্নাতক রাজীন জাতিসংঘ নির্বাচিত বিশ্বের ১৭ তরুণ নেতা একজন।