এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ভিশন জানায়, বড় পরিসরের সুপারশপ, ফার্মেসি, মর্গ, মাছ-সবজির আড়ৎ, খাবার দোকানসহ বিভিন্ন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান পণ্য সংরক্ষণে এই ফ্রোজেন রুম ব্যবহার করতে পারবে।
ভিশনের এই ফ্রোজেন রুমে ওষুধ, কনফেকশনারি পণ্য, ডেইরি পণ্য, মাছ, মাংস, ফলসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য মাইনাস ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে।
এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি জানায়, শুরুতে তিনটি সাইজের ভিশন ফ্রোজেন রুম পাওয়া যাবে যেগুলোর উচ্চতা ৭ ফুট এবং আয়তন ২৫, ৬৪ এবং ১০০ বর্গফুট। তবে ক্রেতারা চাইলে তাদের চাহিদা অনুযায়ী ফ্রোজেন রুম তৈরি করে দেওয়া হবে।
ভিশন ইলেকট্রনিকস এর চিফ অপারেটিং অফিসার নুর আলম বলেন, “আমাদের দেশে ফ্রোজেন রুমের খুব ভালো চাহিদা রয়েছে। ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলো অজানা অনেক প্রতিষ্ঠান দিয়ে এসব ফ্রোজেন রুম তৈরি করে আসছে। এতে ফ্রোজেন রুমে নানান ধরনের সমস্যা তৈরি হলে ব্যবসায়ীরা বিড়ম্বনার শিকার হন। ভিশন ইলেকট্রনিকস বাজারে ফ্রোজেন রুম আনার ফলে ব্যবসায়ীরা এখন ব্র্যান্ডেড প্রতিষ্ঠান পাচ্ছেন, যার ফলে তারা সঠিক পণ্য ও শতভাগ সেবার নিশ্চয়তা পাবেন।”
এটি ব্যয় সাশ্রয়ী হবে দাবি করে তিনি বলেন, “অনেক ব্যবসায়ী পণ্য সংরক্ষণে একের অধিক রেফ্রিজারেটর ব্যবহার করেন, যেটি বেশ ব্যয়বহুল। ভিশন ফ্রোজেন রুম এক্ষেত্রে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। এই ফ্রোজেন রুমে ডিফ্রস্ট ফাংশন এবং উন্নত প্রযুক্তিতে তৈরি হওয়ায় পণ্যের মান শতভাগ ঠিক থাকবে। এছাড়া ভিশন ফ্রোজেন রুমে নিরাপত্তা সংকেত থাকায় শীতাতাপে কোন সমস্যা হলেই সেটি সংক্রিয়ভাবে সংকেত দেবে।”
ভিশন ইলেকট্রনিকসের জেনারেল ম্যানেজার (বিপণন) মাহবুবুল ওয়াহিদ বলেন, “ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে পণ্য সংরক্ষণের জন্য বড় ধরনের ফ্রোজেন রুম বা রেফ্রিজারেটরের প্রয়োজন হয়। সেদিক বিবেচনা করে আমরা নতুন এই পণ্যটি বাজারে এনেছি। ক্রেতারা আরএফএল কাস্টমার কেয়ার ০৮০০৭৭৭৭৭৭৭ নম্বরে ফোন দিয়ে ভিশন ফ্রোজেন রুম অর্ডার করতে পারবেন”।
মাহবুবুল ওয়াহিদ বলেন, ভিশন ফ্রোজেন রুমে থাকছে এক বছরের ওয়ারেন্টি। পণ্য কেনার পর তাদের বিক্রয় প্রতিনিধিরাই বিনামূল্যে ক্রেতার প্রতিষ্ঠানে পণ্য পৌঁছানো ও ইনস্টলেশন করে দেবে।