তাদের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সোমবার একই সময়ে বান্দরবানের ওই রিসোর্ট এবং ঢাকার বনানীতে তাদের প্রধান কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে কম্পিউটার থেকে উদ্ধার করা তথ্যে ‘ভ্যাট ফাঁকির প্রমাণ পাওয়া যায়’।
তবে এ বিষয়ে ওই রিসোর্ট কর্তৃপক্ষের বক্তব্য জানতে পারেনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অভিযানে গোয়েন্দারা ২০১৮ সাল থেকে রিসোর্টের প্রকৃত বিক্রয় তথ্য উদ্ধার এবং কম্পিউটার থেকে তথ্যাদি জব্দ করেন। এতে দেখা যায় তারা গত ১৫ নভেম্বর গেল অক্টোবরের বিক্রয় প্রদর্শন করেছে ১১ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। এই বিক্রয়ের উপর ১৫ শতাংশ হিসেবে আদর্শ হারে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা মুসক পরিশোধ করেছে। আদর্শ হার ছাড়া বিক্রয় ৪ লাখ টাকার উপর সাড়ে ৭ শতাংশ হারে মূসক হিসেবে আরও ৩০ হাজার টাকা পরিশোধ করা হয়েছে।
তদন্তে অন্যান্য মাসেও রিসোর্ট কর্তৃপক্ষের ‘ভ্যাট ফাঁকির তথ্য পাওয়া গেছে’ দাবি করে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর বলেছে, “উদ্ধারকৃত তথ্য মতে সাইরু রিসোর্ট গড়ে প্রতি মাসে ভ্যাট দিয়েছে ১ লাখ টাকা। কিন্তু প্রকৃত বিক্রয় অনুসারে ভ্যাট প্রযোজ্য হয় মাসে প্রায় ১৫ লাখ টাকা।
আরও তদন্তের পর এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হবে বলে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর জানিয়েছে।