নগরীর জিইসি কনভেনশন সেন্টারে সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এই আয়োজনে প্রায় পাঁচশ উদ্যোক্তা অংশ নেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাফিজুর রহমান ভার্চুয়ালি দেওয়া বক্তব্যে বলেন, “তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য সময়োপযোগী প্ল্যাটফর্ম ই-কমার্স। যারা নতুন কিছু করতে চান তাদের জন্য ই-কমার্স একটি ভালো প্ল্যাটফর্ম, যা তাদের ব্যবসা এগিয়ে নিতে সহায়তা করবে। ই-কমার্সের প্রসার শুধু দেশের মধ্যে নয়, সারা বিশ্বে ছড়িয়ে আছে।
“ই-কমার্স পদ্ধতিতে বাংলাদেশের যে কোনো উদ্যোক্তা বিশ্বের যে কোনো দেশে পণ্য বিক্রি করতে পারেন। এটি ডিজিটাল বাংলাদেশের একটি বড় সাফল্য। এর ফলে নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হচ্ছে। বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসাকে আরও গতিশীল করতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে সরকার, যা অব্যাহত আছে।”
শনিবার প্রথমবারের মতো এই আয়োজনে চট্টগ্রামের ৫০ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন দেড়শটি স্টল নিয়ে।
চট্টগ্রামে ই-কমার্স ব্যবসা করেন এবং অনলাইনের বিভিন্ন ক্ষুদ্র ব্যবসার সাথে জড়িতদের একই প্ল্যাটফর্মে এনে ব্যাবসায়িক উন্নয়নের জন্য গত বছরের ২১ নভেম্বর ফেইসবুকভিত্তিক গ্রুপ ‘চট্টগ্রাম ই-কমার্স ফ্যামিলি’ (সেফ) এর যাত্রা শুরু হয়।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ই-ক্যাবের পরিচালক (কমিউনিকেশন অ্যাফেয়ার্স) সৈয়দ রহমান, পরিচালক (করপোরেট অ্যাফেয়ার্স) আসিফ আনাফ, দারাজ-এর রিজিওনাল কমার্শিয়াল মো. ইরফানুল করিম, ইনভেস্টমেন্ট কমিটি অব ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ভাইস চেয়ারম্যান ফারাহ মাহমুদ তৃণা, রুহুল কুদ্দুস, ইএসডিপির ট্রেনিং কো-অর্ডিনেটর ভবসিন্ধু গায়েন, বারকোড গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মনজুরুল হক, অনেস্ট'র অ্যাডমিন বাদল সৈয়দ, সফল উদ্যোক্তা লোকমান হাকিম, তিলোত্তমা চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠাতা সাহেলা আবেদিন, ডি ইঞ্জিনিয়ারস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সৌমেন কানুনগো প্রমুখ।