পুরো টাকার যোগান আসবে ২০১৯ সালে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এসএস স্টিলেএবং এর পরিচালকদের কাছ থেকে।
এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য বিশেষ সভা করে শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন নিতে এসএস স্টিলকে। বিশেষ সভার সময় পরে জানাবে কোম্পানিটি।
এসএস স্টিল বলছে, সালেহ স্টিলে এই বিনিয়োগের ফলে তাদের বার্ষিক বিক্রি ৫০০ কোটি টাকা বাড়ার পাশাপাশি মুনাফাও বাড়বে।
এসএস স্টিলের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে তাদের মোট বিক্রি হয়েছে ৪১৫ কোটি টাকা। কর দেওয়ার পরে মুনাফা হয়েছে ৫২ কোটি টাকার মত।
কোম্পানিটি বছরে প্রায় এক লাখ আট হাজার মেট্রিক টন রড উত্পাদনে সক্ষম। আর সালেহ স্টিলের উত্পাদন ক্ষমতা বছরে ৮৪ হাজার মেট্রিক টন।
এ বিষয়ে এসএস স্টিলের কোনো কর্মকর্তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
২০০১ সালের ২২ ডিসেম্বর নিবন্ধন পেয়ে ব্যবসা শুরু করে এসএস স্টিল।প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ২০১৯ সালে, লেনদেন হয় ‘এ’ ক্যাটগরিতে। ডিএসইতে এসএস স্টিলের শেয়ার বর্তমানে ১১ টাকায় লেনদেন হচ্ছে।
২০১৮-১৯ অর্থবছরে প্রতিষ্ঠানটি বিনিয়োগকারীদের ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে।
এর ২৮ কোটি ১৭ লাখ ৫০ হাজার শেয়ারের মধ্যে ৩২ দশমিক ৩৩ শতাংশ শেয়ার আছে পরিচালকদের হাতে।
১৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ শেয়ার আছে প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে। আর ৪৭ দশমিক ৭১ শতাংশ শেয়ার আছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে।
এসএস স্টিলের পরিশোধিত মূলধন ২৮২ কোটি টাকা।