চামড়ার পুরনো জটের সঙ্গে এবার মহামারীর চ্যালেঞ্জ
ফয়সাল আতিক, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 16 Jul 2020 01:22 AM BdST Updated: 16 Jul 2020 11:22 AM BdST
-
ফাইল ছবি
-
ফাইল ছবি
-
ফাইল ছবি
-
ফাইল ছবি
-
ফাইল ছবি
ট্যানারি, আড়তদার ও ফড়িয়াদের টানাপড়েনে গতবছর কোরবানির মৌসুমে পথে পথে পচতে বসেছিল কাঁচা চামড়া। কোভিড-১৯ মহামারীর ধাক্কা আর রপ্তানিতে মন্দার মধ্যে এবারের ঈদেও কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহের অভিযান নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।
গত বছরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বড় ধরনের অব্যবস্থাপনা এড়াতে বিভিন্ন পর্যায়ে ধাপে ধাপে বৈঠক করে যাচ্ছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো।
আড়তদাররা বলছেন, বিশ্ববাজারে অচলাবস্থা সৃষ্টি হওয়ায় ট্যানারিগুলোতে চামড়ার চাহিদা কমেছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় তাদের মনে হচ্ছে, এবার চামড়ার দাম গত বছরের চেয়েও কমে যেতে পারে।
আর ট্যানারি মালিকরা বলছেন, বাজার বিশ্লেষণ করে সরকারই কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করবে। গতবছরের চেয়ে এবার চামড়ার দাম কম হবে বলেই তারা মনে করছেন। এখন ফড়িয়ারা সরকার নির্ধারিত দামের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে চামড়া কিনলেই তাদের আর গতবারের মত লোকসানে পড়তে হবে না।
গত বছর ট্যানারিগুলোর কেনার জন্য ঢাকায় গরুর কাঁচা চামড়া প্রতি বর্গফুট ৪৫ থেকে ৫০ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। আর খাসির কাঁচা চামড়া সারাদেশে ১৮-২০ এবং বকরির চামড়া ১৩-১৫ টাকা দর ঠিক করে দিয়েছিল সরকার।
কিন্তু আড়তদারদের কাছে ‘ন্যায্য মূল্য’ না পেয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে রাস্তায় ও আবর্জনার ভাগাড়ে চামড়া ফেলে গিয়েছিলেন ফড়িয়ারা।

ফাইল ছবি
অন্যদিকে ট্যানারি মালিকদের অভিযোগ ছিল, ‘সিন্ডিকেট’ করে আড়তদাররা মাঠ পর্যায়ে চামড়ার দাম কমিয়ে দিলেও ট্যানারিগুলোর কাছে তারা সরককার নির্ধারিত দামেই চামড়া বিক্রি করছেন।
ঝুলে আছে পুরোনো সমস্যা
গত বছর কোরবানির ঈদের মধ্যে টানাপোড়েন শুরুর পর ট্যানারি মালিকদের কাছে সারাদেশের আড়তদারদের চারশ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। সেই বকেয়া আদায় করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআাই তখন উদ্যোগী হয়।
১৯৯০ সালের পর থেকে জমতে থাকা এসব বকেয়া আদায়ে ট্যানারি মালিক ও আড়তদারদের সঙ্গে কথা বলে তিনি ধাপে বকেয়া শোধের একটি পরামর্শ দিয়েছিল এফবিসিসিআই।
১৯৯০-২০১০ সাল, ২০১০-২০১৫ সাল এবং ২০১৫ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত মোট তিনটি তালিকা করে বকেয়া পরিশাধের জন্য দুই পক্ষের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তিও করতে বলা হয়েছিল এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে। কিন্তু এরপর বছর ঘুরে গেলেও সেই চেষ্টা বেশি দূর এগোয়নি।
বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত উল্লাহ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “একটি এমওইউ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনের মৃত্যুর পর সেই এমওইউ আর হয়নি। তবে ট্যানারি মালিকরা কিছু পুরোনো বকেয়া পরিশোধ করেছেন।”

ফাইল ছবি
“ইতোমধ্যে অ্যাসোসিয়েশনের কাছে ১৫৩ কোটি টাকার একটা হিসাব এসেছে। গত বছরও লেনদেন বাবদ ১৫ থেকে ২০ কোটি টাকা বকেয়া পড়ে রয়েছে। এই টাকাগুলো ফেরত না এলে এর প্রভাব তো চামড়া সংগ্রহের পর্যায়ে পড়বে।”
রপ্তানিতে ধস
কাঁচা চামড়াকে প্রক্রিয়াজাত করে পণ্য তৈরির উপযোগী ‘ফিনিশড’ লেদারে পরিণত করা হয় তিনটি ধাপে। প্রথম ধাপে লবণ, সোডিয়ামসহ কিছু রাসায়নিক ব্যবহার করে পশুর লোম ঝরিয়ে চামড়া শুকিয়ে ফেলা হয়, একে বলে ওয়েট ব্লু লেদার। পরের ধাপে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তৈরি হয় ক্রাস্ট লেদার। প্রক্রিয়াকরণের শেষ ধাপে এই ক্রাস্ট লেদার থেকেই পণ্যের ধরন অনুযায়ী তৈরি হয় ফিনিশড লেদার।
চলমান কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে অন্যান্য রপ্তানি খাতের মত ক্রাস্ট লেদার রপ্তানিও থমকে গেছে।
বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত উল্লাহ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, মহামারীর কারণে চলতি বছরের শুরু থেকেই চামড়া শিল্পে খারাপ পরিস্থিতি যাচ্ছে। জানুয়ারির পর অনেক ট্যানারি বন্ধ হয়ে গেছে।
“আমাদের অধিকাংশ ব্যবসা চীনের ওপর নির্ভরশীল। বছরের শুরুতে চীনে যখন করোনাভাইরাস দেখা দিল, আমাদের অর্ডার বাতিল হতে শুরু করল। একশ কন্টেইনারের বেশি পণ্য তখন বন্দরে পড়ে ছিল তখন ।
“তারপর থেকে এখনও ট্যানারিগুলো ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। ক্রেতারা তৈরি পণ্যগুলো আর নেয়নি। এখন তারা স্টকলটের মূল্যে সেই চমড়া কিনতে চায়। নতুন করে কিছু অর্ডার এলেও দাম বলছে অনেক কম।”
ইপিবির হিসাবে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এক বিলিয়ন ডলারের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি হলেও পরের বছর অর্থাৎ ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে রপ্তানি হয়েছে ৭৯৭ মিলিয়ন ডলারের পণ্য যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ২১ শতাংশ কম।

ফাইল ছবি
সাখাওয়াত বলেন, “ট্যানারি মালিকরা তাদের সারা বছরের চাহিদার অর্ধেক চামড়া কিনে থাকেন এই কোরবানির মৌসুমে। কিন্তু গত ছয় মাসে আমাদের কোনো চামড়াই বিক্রি হয়নি। ফলে এবার ট্যানারিগুলোতে চামড়ার চাহিদা থাকবে কম। এখনও ট্যানারিগুলোতে গতবছরের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ চামড়া রয়ে গেছে।”
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “অন্যান্য বছরের মত এবারও ট্যারিফ কমিশন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজার যাচাই করে কোরবানির সময় কাঁচা চামড়ার দাম ঠিক করবে। তবে স্বাভাবিক কারণেই গত বছরের চেয়ে এবার চামড়ার দাম কম হবে বলে বোঝা যাচ্ছে।”
সরকারের উদ্যোগ
কোরবানির ঈদ সামনে রেখে চামড়া ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন রকম সুবিধা দিতে বেশ কয়েকটি সার্কুলার জারি করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সমন্বয়ে সরকার গঠিত টাস্কফোর্সও একাধিক সভা করেছে। সেসব সভায় কাঁচা চামড়া সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন বিকল্প ভাবা হলেও এখনও কোনো সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি।
গত মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সার্কুলারে খেলাপি হয়ে যাওয়া চামড়া ব্যবসায়ীদের দুই শতাংশ টাকা জমা দিয়ে ঋণ পুনঃতফসিল করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। তবে তাতেও খুশি নন ব্যবসায়ীরা।
কাঁচা চামড়া ব্যবসায়ী টিপু সুলতান বলেন, “পুনঃতফসিলের সুযোগ আগেও ছিল। গত বছর ডিসেম্বর পর্যন্ত এ ধরনের সুযোগ ছিল যে, ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দিয়ে ঋণ খেলাপিরা ১০ বছরের জন্য পুনঃতফসিল করতে পারবে। সেটা ছিল সব খাতের জন্য। এখন আবার যেটা ঘোষণা করা হয়েছে সেটা একই বিষয়। যদি সুদ মওকুফ করা হত, তাহলে বুঝতে পারতাম যে কিছু একটা করা হয়েছে।”
চামড়া শিল্পের জন্য নতুন করে আরও ছয়শ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “এই টাকাও চামড়া ব্যবসায়ীদের হাতে আসবে না। কারণ অনেক ব্যবসায়ীই ব্যাংকের কাছে কোটি কোটি টাকা ঋণ নিয়ে খেলাপি হয়ে আছে। নতুন বরাদ্দের টাকা কেউ পেলেও ব্যাংক আগে বকেয়া কেটে নেবে।”
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যে দেখা যায়, চামড়া খাতে বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ৪ হাজার কোটি টাকার কিছু বেশি। এর মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণই সোয়া ৩ হাজার কোটি টাকা। যার বেশির ভাগই দীর্ঘদিনের পুরনো ঋণ।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বর্তমান বাজারে প্রতি ফুট কাঁচা চামড়া বেচাকেনা হচ্ছে ৩০ টাকা থেকে ৩২ টাকায়। আর লবণযুক্ত চামড়া বেচাকেনা হচ্ছে ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকায়।
ছাগলের চামড়া বেচাকেনা হচ্ছে প্রতিফুট ১২ থেকে ১৪ টাকায়। কোরবানির ঈদের সময় দাম এরকমই থাকবে বলে মনে করছেন টিপু সুলতান।
তিনি বলেন, “দাম কমে যাওয়া ছাড়াও এবার অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মহামারীতে তো সব কাজেই বাধা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে গেলে এই চামড়াগুলো কীভাবে সংরক্ষণ করব? যাই বলি, ঝুঁকি থেকেই যাচ্ছে।”

ফাইল ছবি
কেবল কোরবানির মৌসুমে তিন দিনে ছয় থেকে সাত লাখ চামড়া জমা হয় পোস্তার আড়তগুলোতে। কোরবানি পরবর্তী তিন মাসে ধীরে ধীরে আরও ২০ থেকে ২৫ লাখ চামড়া আসে পোস্তায়।
সারা বছর পোস্তা এলাকায় যে পরিমাণ চামড়া মজুদ করা হয়, তার ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ চামড়া এই কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে আসে। তবে এ বছর তা অনেক কম হবে বলে মনে করছেন বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব টিপু সুলতান।
সারাদেশে কতজন ব্যবসায়ী কাঁচা চামড়ার কারবারে জড়িত তার সঠিক হিসাব নেই। তবে পোস্তায় রয়েছেন তিনশর মত ব্যবসায়ী, যারা নিয়মিত এ ব্যবসাই করেন। এসব ব্যবসাকেন্দ্র ঘিরে প্রায় দুই হাজার ফড়িয়া রয়েছে ঢাকা ও এর আশপাশের জেলাগুলোতে।
ঢাকার পোস্তা ছাড়াও চট্টগ্রাম, নাটোর, গাইবান্ধার পলাশবাড়ি, রংপুর ও দেশের বড় বড় বিভাগীয় শহরগুলোতে রয়েছে চামড়া সংগ্রহের বড় আড়ত। এসব আড়তের মালিকরা সরাসরি ট্যানারি মালিকদের সঙ্গে লেনদেন করেন।
গত ২ ডিসেম্বর শিল্প মন্ত্রণালয় ও ইকনোমিক রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত এক কর্মশালায় শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বলেন, বর্তমান বিশ্বে ২ হাজার ২০০ কোটি ডলারের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বাজার রয়েছে। অথচ বাংলাদেশে এই খাত থেকে মাত্র ১২০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করে।
বিশেষজ্ঞদের উদ্ধৃত করে তিনি বলেন, এ খাতে ৬০ শতাংশ মূল্য সংযোজন করার সুযোগ রয়েছে। তাই সরকার ২০২১ সালের মধ্যে চামড়া খাত থেকে ৫০০ কোটি ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ করছে।
সরকারের সেই পরিকল্পনাও করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।
তবে গত ২২ জুন চামড়া শিল্প নিয়ে গঠিত টস্কফোর্সের দ্বিতীয় সভায় করোনাভাইরাস সঙ্কটের মধ্যে চামড়া শিল্পের স্বার্থে আসন্ন কোরবানির ঈদে চামড়া ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীদের প্রয়োজনীয় সুবিধা নিশ্চিত করার আশ্বাস দেন শিল্পমন্ত্রী।
আর শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার ওই সভায় কাঁচা চামড়ার ব্যবস্থাপনায় দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোকে কাজে লাগানোর প্রস্তাব করেন।
তিনি বলেন, “কওমি মাদ্রাসাগুলো বহুদিন ধরে চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণের সাথে জড়িত এবং এ থেকে অর্জিত আয় দিয়ে ওইসব প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে। কোরবানি উপলক্ষে কওমি মাদ্রাসাগুলোকে আর্থিক সহযোগিতা দিলে তারা আসন্ন ঈদে চামড়া ব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।”
-
ভোজ্য তেলে ভ্যাট থাকছে না আরও ৩ মাস
-
এই গরমে লবণ না দিলে নষ্ট হবে চামড়া, শঙ্কায় ব্যবসায়ীরা
-
সিটি ব্যাংক-ইফাদ গ্রুপ চুক্তি
-
ইউসিবি ব্যাংকের মুকসুদপুর শাখার যাত্রা শুরু
-
কোরবানির আগে অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট বাড়াল বিমান
-
৮ জিবি র্যামের রেডমি নোট ১১ এখন বাজারে
-
ঢাকার বিপণিবিতানের নিরাপত্তা যাচাই শুরু
-
চট্টগ্রামের শিকলবাহায় ওয়ালটনের পরিবেশক শোরুম
সর্বাধিক পঠিত
- ঈদযাত্রায় মহাসড়কে বাইক বন্ধ: বাইকারদের সন্দেহে বাস মালিকরা
- লড়াই করার তাড়নাই দেখাল না বাংলাদেশ
- দিনে বিদ্যুৎ যাচ্ছে কয়েকবার
- মেডেন উইকেটের পর যে কারণে বোলিং পেলেন না মোসাদ্দেক
- ম্যাচ হেরে মাহমুদউল্লাহর যত আক্ষেপ
- বুয়েটের পর ঢাবিতেও প্রথম নটর ডেমের আসীর
- ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্র সেতু ভ্রমণের অভিজ্ঞতা
- উৎপল-বিউটির উদযাপনের লগ্ন এখন শোকের মঞ্চ
- পদ্মা সেতু দিয়ে টুঙ্গিপাড়ায় প্রথম সফর প্রধানমন্ত্রীর
- নিখোঁজ হিলালীকে পাওয়া গেল সাভারে