“১০-১৫ দিন পরে নতুন চাল আসবে। তখন সেটার জাত ও মূল্য লিখে দেওয়া সম্ভব। মিলাররা চাইলে এটা করতে পারবে,” বলছেন এক বিক্রেতা।
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে বাংলাদেশ সরকারের চলমান পদক্ষেপগুলোকে আরও বেগবান করতে এই অনুদান দেওয়া হয়েছে।
আবাসন নির্মাণ খাতের এই প্রতিষ্ঠানটি রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিলে এই অর্থ দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে বেসিক বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আব্দুল লতিফ অনুদানের চেক জমা দেন।
অন্যদের মধ্যে উপস্থিতি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিনসহ ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আব্দুল লতিফ বলেন, “সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে দেশের এই ক্রান্তিকালে আর্ত মানবতার সেবায় সবারই এগিয়ে অঅসা উচিৎ।”