মোবাইল ফোন অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশ (অ্যামটব) বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই অভিযোগ করে।
এতে বলা হয়, “করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের দ্রুত বিস্তার রোধ করতে সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটি বা বন্ধকালে মোবাইল পরিষেবা যেন নিরবচ্ছিন্নভাবে দেওয়া সম্ভব হয় তার জন্য মোবাইল সেবাদাতারা সরকার তথা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর কাছ থেকে সহায়তা চেয়েছে।
“তবে দেশের কিছু কিছু স্থানে মোবাইল নেটওয়ার্ক সেবাদাতাদের কর্মীরা নেটওয়ার্ক পরিচালন, রিচার্জ ও বিতরণ এবং গ্রাহকসেবা (কাস্টমার সার্ভিস) দানকালে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে বাধাগ্রস্ত হচ্ছেন।”
এতে বলা হয়, “আমরা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের তাদের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে যথাযথভাবে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করছি যেন মোবাইল সেবাদাতারা কোনরকম বাধাবিঘ্ন ছাড়াই দেশব্যাপী নিরবচ্ছিন্নভাবে তাদের পরিষেবাগুলি চালিয়ে যেতে পারে এবং তাদের অফিস খুলতে পারে।”
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো ২৪ মার্চের নোটিসে বলা হয়েছে, জরুরি পরিষেবাদি যেমন বিদ্যুৎ, জল, গ্যাস, ফায়ার সার্ভিস, পরিষ্কারের কাজ, টেলিফোন এবং ইন্টারনেট ইত্যাদি পরিষেবা ঘোষিত ছুটি বা শাটডাউনের আওতামুক্ত থাকবে। তারা তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে এবং অফিস খোলা রাখতে পারবে।