“আমাদের লোকজন সবাই রেডি যাওয়ার জন্য। কিন্তু সেখানে কোনো কিছুই কমপ্লিট করতে পারে নাই,” বলেন কেমিকেল অ্যান্ড পারফিউমারি মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবু।
বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান হয়, ‘আঞ্চলিক ভাষাতেই আছে আত্মপরিচয়’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে আরএফএল দেশজুড়ে তাদের সব বিলবোর্ড আঞ্চলিক ভাষায় রূপান্তর করেছে।
এর পাশাপাশি টিভি ও অনলাইনের জন্য আঞ্চলিক ভাষায় ভিডিও কন্টেন্ট নির্মাণ করেছে। সিএনজি অটোরিকশা ব্র্যান্ডিং, স্থানীয় পত্রিকায় আঞ্চলিক ভাষায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। পণ্যের গায়েও ব্যবহার করা হয়েছে আঞ্চলিক ভাষা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আঞ্চলিক ভাষাকে ঘিরে কোন হীনমন্যতা নয়’ এই বার্তা ছড়িয়ে দিতে আরএফএলের ভেরিফাইড ফেইসবুক পেইজে ইতিমধ্যে ছাড়া হয়েছে একটি ওভিসি। প্রায় ৫০ লাখেরও বেশি দর্শক এই ওভিসি দেখেছে।
“আরএফএল চায়, আঞ্চলিক ভাষাকে ঘিরে মানুষের মধ্যে যে সংকোচ কাজ করে তা দূর করতে। আরএফএল বিশ্বাস করে আঞ্চলিক ভাষা শেকড়ের ভাষা। একজন মানুষকে দিনশেষে তার শেকড়ের টানেই ফিরতে হয়, বলঅ হয় বিজ্ঞপ্তিতে।