ঈদের পর দাম বাড়া প্রসঙ্গে এক ক্রেতা বলেন, “তখন প্রশাসন সক্রিয় ছিল, তাই মূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে। এখন মনে হয় প্রশাসন ছুটিতে আছে।“
হ্রাসকৃত মাশুলের হার টানাতে হবে সব ব্যাংকে
দশ হাজার টাকা পর্যন্ত ব্যাংকে থাকলে কোনো চার্জ বা মাশুল না নেওয়ার নির্দেশনা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
Published : 27 Jan 2020, 03:42 PM
Updated : 27 Jan 2020, 03:42 PM
এর অংশ হিসেবে ব্যাংকিং খাতে আমানত বৃদ্ধি ও ক্ষুদ্র আমানতকারীদের ব্যাংকমুখী করতে গত বছরের অক্টোবরে বিভিন্ন সেবার যে মাশুল নির্ধারণ করে দেওয়া হেয়েছিল তা সব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, সকল শাখা, উপশাখা ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের নোটিশ বোর্ডে প্রদর্শন এবং ওয়েবসাইটে প্রকাশ বলেছে কেন্দ্রী ব্যাংক।
সোমবার এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো ‘শিডিউল অব চার্জেসের তালিকা প্রদর্শন’ শীর্ষক সার্কুলারে বলা হয়েছে, ২০০৯ সালের এক সার্কুলার অনুযায়ী, ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন সেবার চার্জের পূর্ণ তালিকা স্ব স্ব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও শাখাগুলোর দর্শনীয় স্থানে প্রদর্শন এবং ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
ওই সার্কুলারের ধারাবাহিকতায় ব্যাংকিং খাতে আমানত বৃদ্ধি এবং ক্ষুদ্র আমানতকারীদের ব্যাংকমুখী করাতে গত বছরের ৩১ অক্টোবর সঞ্চয়ী ও চলতি আমানত হিসাবের বিপরীতে হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ফি (অ্যাকাউন্ট মেইনটেন্যানস ফি) কমিয়ে আরেকটি সার্কুলার জারি করা হয়।
সেই সার্কুলারে বলা হয়েছিল, ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত ব্যাংকে থাকলে কোন চার্জ নেওয়া যাবে না। তার আগে এ সীমা ছিল ৫ হাজার টাকা।
অর্থাৎ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট মেইনটেন্যানস চার্জ ফ্রি করা হয়েছে। ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত প্রতি ছয় মাসে সার্ভিস চার্জ ১০০ টাকা আর ২ লাখ টাকা জমায় ৫০০ টাকার পরিবর্তে করা হয় ২০০ টাকা।
২ লাখ টাকা থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত জমা থাকলে ২৫০ টাকা এবং এর বেশি জমা থাকলে প্রতি ছয় মাসে দিতে হবে ৩০০ টাকা।
আর চলতি হিসাবে এই সার্ভিস চার্জ ৫০০ টাকা থেকে কমিয়ে ৩০০ টাকা করা হয়।
সোমবারের সার্কুলারে এই হ্রাস করা মাশুলের তালিকাই সব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, সকল শাখা, উপশাখা ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের নোটিশ বোর্ডে প্রদর্শন এবং ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
Also Read: ব্যাংকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত থাকলে মাশুলহীন
এ সম্পর্কিত খবর
প্রাথমিকভাবে বুধ ও রোববার ঢাকা থেকে কলম্বো যাবে ফিটসএয়ারয়ের ফ্লাইট, কলম্বো থেকে ঢাকা আসবে মঙ্গল ও শনিবার।
বিভিন্ন দেশ থেকে জিটুজি ভিত্তিতে পণ্য সংগ্রহের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
গত ১ এপ্রিল থেকে তাদের পদোন্নতি কার্যকর হয়েছে।
