মঙ্গলবার কক্সবাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “সকলের উচিত আমাদের পর্যটন শিল্পকে রক্ষার খাতিরে পরিবেশ দূষণ যাতে না হয়, সেই বিষয়টার প্রতি খেয়াল রাখা। উন্নত বিশ্বে এটাই হয়, আর আমরা এ ব্যাপারে অনেকটাই অসংবেদনশীল।”
এক্ষেত্রে সিলেটের জাফলংয়ের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, “এখন থেকে ২০-৩০ বছর আগের জাফলং আর এখনকার জাফলংয়ের মধ্যে অনেক তফাত। অনেকে দূর-দূরান্ত থেকে এখানে ঘুরতে এসে ব্যবস্থাপনাগত নানান সমস্যার সম্মুখীন হয়। আর পরিবেশও আগের চেয়ে অনেক খারাপ।”
তিনি বলেন, “সারাবিশ্বে আজকের যে ট্যুরিজমের কাটতি, সেটা বিমান সংযোগ ছাড়া কখনোই সম্ভব হত না। একবিংশ শতকে এসে আমরা বিমানের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে যেতে পারছি।”
মফিজুর রহমান বলেন, “কক্সবাজার আমাদের দেশের একটা পৃথিবী বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান। এখানেও অভ্যন্তরীণ বিমান সংযোগ থাকার ফলে খুব কম সময়েই আমরা কক্সবাজার যেতে পারি। এমনও অনেকে আছে, যারা সকালে এসে সারাদিন সমুদ্র দেখে বিকেলে চলে যায়, এক্ষেত্রে বিমানের বিকল্প নেই।”
নিজেদের কার্যক্রম তুলে ধরে তিনি জানান, প্রতিদিন চট্টগ্রামে ছয়টি, কক্সবাজারের সাতটি, যশোরে পাঁচটি, বরিশালে একটি, রাজশাহীতে একটি এবং কলকাতায় একটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে নভোএয়ার।
শিগগির বরিশাল ও রাজশাহীতে আরও একটি করে ফ্লাইট চালু করার পরকল্পনার কথা জানান মফিজুর রহমান।