বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানিয়েছে, ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং বাস্তবতা বিবেচনা করে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণ সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। এতে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েই লাভবান হবেন।
সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে আবাসন খাতে বিদ্যমান গতিস্বল্পতা অনেকাংশে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে বলে বিশ্বাস করে রিহ্যাব। আবাসন খাতে এই ঋণ সুবিধা এই খাতে ফলপ্রসু ভূমিকা রাখবে এবং অভ্যন্তরীণ সম্পদ বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।
তবে ব্যাংকের সুদের হার কমানোর দাবি জানিয়েছে রিহ্যাব।
“মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তরা যাতে ভাড়ার টাকায় মাথা গোঁজার একটা ঠিকানা খুঁজে পায় সেজন্য স্বল্প সুদের দীর্ঘমেয়াদী একটি তহবিল গঠনের দাবি জানিয়ে আসছে রিহ্যাব। আমরা আশা করি আগামীতে সরকার আমাদের এই দাবি বাস্তবায়ন করবে।”
ফ্ল্যাট এবং বাড়ি নির্মাণে গৃহঋণের সীমা ১ কোটি ২০ লাখ থেকে বাড়িয়ে ২ কোটি টাকা করেছে সরকার।
মঙ্গলবার এ বিষয়ে একটি সার্কুলার জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।