সম্প্রতি রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে সারাদেশের পরিবেশকদের নিয়ে আয়োজিত ‘বার্ষিক পরিবেশক সম্মেলনে এই পরামর্শ দেয়া হয়েছে বলে বিকাশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
পরিবেশক সম্মেলনে সারাদেশ থেকে বিকাশের দুই শতাধিক পরিবেশক অংশগ্রহণ করেন। সেখানে এন্টি মানি লন্ডারিং অ্যান্ড কমব্যাটিং ফিন্যান্সিং অব টেরোরিজম বিষয়ে প্রশিক্ষণের পাশাপাশি আগামী বছরের ব্যবসায়িক কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বিকাশের চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল শেখ মনিরুল ইসলাম বলেন, কমপ্লায়েন্স একটি অংশগ্রহণমূলক বিষয়; যা সমৃদ্ধি এবং এগিয়ে যাওয়ার শক্তি দেয়।
“আমরা কঠোরভাবে নিয়ম মেনে চলবো এবং প্রতিটি গ্রাহকের আর্থিক লেনদেন নিরাপদ ও সুরক্ষিত করতে সচেষ্ট থাকবো।"
বিকাশের চিফ কর্মাশিয়াল অফিসার মিজানুর রশীদ বলেন, যে কোনও ব্যবসা, যেখানে সামাজিক উন্নয়ন মূল লক্ষ্য, সেখানে গ্রাহকসেবাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত।
“দারুণ কিছু করা কেবল তখনই সম্ভব যখন আমরা নিয়ম-কানুন সঠিকভাবে মেনে চলি এবং সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা বজায় রাখি।”
সম্মেলনে সেরা পরিবেশকদের পুরস্কার দেওয়া হয়।