সোমবার তারা এই কারখানা পরিদর্শন করেন বলে বিকাশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এ সময় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের ডিজিটাল পদ্ধতিতে মজুরি বিতরণ এবং নারীর ক্ষমতায়নে এর প্রভাবের প্রশংসা করেছেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা।
পরিদর্শনে তারা পোশাককর্মীদের কাজের পরিবেশ, একাউন্ট সুরক্ষিত রাখতে কর্মীদের জন্য বিকাশের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ঘুরে দেখেন এবং কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
নিউএজ গ্রুপ ছাড়াও বর্তমানে ২৮০টি তৈরি পোশাক কারখানার প্রায় সাড়ে তিন লাখ পোশাক কর্মী বিকাশে বেতন পাচ্ছেন।
বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীরকে উদ্ধৃত করে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “আর্থিক সেবা গ্রহনে এখনও দেশে জেন্ডার বৈষম্য রয়েছে এবং বিকাশের মত সেবাগুলো এই বৈষম্য দূর করতে ভূমিকা রাখছে। সংখ্যাগরিষ্ঠ নারী শ্রমিক নির্ভর তৈরি পোশাক খাতে ডিজিটাল বেতন বিতরণ নারীদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।”
বিশ্ব ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক প্যাট্রিজিও প্যাগানোকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, “ডিজিটাল পদ্ধতিতে বেতন বিতরণ কর্মী এবং মালিকপক্ষ উভয়ের জন্য লাভজনক। বৃহত্তম ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেল সমৃদ্ধ বিকাশে বেতন প্রদান করে কারখানাগুলো আরও গতিশীল, উৎপাদনক্ষম এবং কর্মী বান্ধব হয়ে উঠছে।”
প্রতিনিধি দলে বিশ্ব ব্যাংকের ১৪ জন নির্বাহী পরিচালকসহ ঢাকা অফিসের কর্মকর্তারা ছিলেন।