বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শনিবার মন্ত্রী ঢাকা ছেড়েছেন।
মারকোসুর সদস্য দেশগুলো হলো-ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, প্যারাগুয়ে ও উরুগুয়ে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এখানে প্রায় ৩০ কোটি ক্রেতা রয়েছে এবং চার ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার জিডিপির এ অঞ্চলে বাংলাদেশি পন্য রপ্তানির বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু সেখানে রপ্তানির পরিমান খুবই সামান্য।
এ অঞ্চলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরী পোশাকের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। তবে সেখানে শুল্কহার প্রায় ১৪ ভাগ, সে কারনে প্রত্যাশিত রপ্তানি করা হচ্ছে না।
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বা ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্টের মাধ্যমে ওই শুল্ক হার হ্রাস বা শুন্য করা সম্ভব হলে ওই অঞ্চলে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাবে।
বাণিজ্যিক জোট মারকোসুর সাথে আলোচনা শুরুর জন্য বাণিজ্যমন্ত্রী ১৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
আগামী ২৫ আগষ্ট বাণিজ্যমন্ত্রী দেশে ফিরতে পারেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।