চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের এই কোম্পানিটির গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস বেড়েছে ৫১ শতাংশ।দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) বেড়েছে ৪৬ শতাংশ।
শনিবার লাফার্জহোলসিমের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির মোট রাজস্বের পরিমান হচ্ছে ৪৫০ কোটি টাকা। এই অংক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৬৪ কোটি ১০ লাখ টাকা বেশি।
২০১৮ সালের এপ্রিল-মে সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ২৬ পয়সা। চলতি বছরের একই সময়ে তা বেড়ে ৩৮ পয়সা হয়েছে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির কার্যক্রম সম্পর্কে প্রধান নির্বাহী রাজেশ সুরানা বলেন, গত বছরের ধারাবাহিকতায় এই বছরের এপ্রিল-মে প্রতিষ্ঠঅনটি ভালো করেছে। কমার্শিয়াল ইনোভেশন, পরিচালন দক্ষতা এবং ব্যয় সমন্বয় অব্যাহত রাখা হয়েছে।
“বিনিয়োগকারীদের বিশ্বাস অর্জনে আমরা বদ্ধপরিকর। বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে গ্রাহকদের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি সরকারের বড় উন্নয়ন কর্মকান্ডের সাথে নিজেদের যুক্ত করতে পেরেছি।গুণগতমানসম্পন্ন পণ্যের মাধ্যমে ব্যক্তি গ্রাহকদের পাশাপাশি বড় বড় প্রকল্পগুলোতেও অংশীদার হওয়ার লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি।”
লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের বর্তমানে চারটি সিমেন্ট প্ল্যান্ট রয়েছে। যারমধ্যে একটি সুনামঞ্জের ছাতকে অবস্থিত দেশের একমাত্র স্বয়ংসম্পূর্ণ সিমেন্ট প্ল্যান্ট।