বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এসে তিনি বলেন, এমনিতেই স্থলপথে অনেক মানুষ যাতায়াত করছে। ব্যাবসাও ভালো চলছে। আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ চালু হলে দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য আরও সমৃদ্ধ হবে।
“রেললাইন তৈরি তো দুইদিনের কাজ না। এটা অনেক জটিল। নিরাপত্তার ব্যাপার আছে। আমাদের এবং বাংলাদেশ সরকারের কারিগরি দল বিষয়টি তদারকি করছেন। আমি নিশ্চিত এটা একটা ভালো প্রজেক্ট হবে।”
দুপুরে আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের শিবনগর এলাকায় আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ নির্মাণ কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন রীভা গাঙ্গুলি।
এ সময় হাইকমিশনারের সঙ্গে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁন, ২৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুহাম্মদ গোলাম কবির, জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (কসবা সার্কেল) আব্দুল করিম উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে হাইকমিশনার আখাউড়া স্থলবন্দর ও আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পরিদর্শন করেন। এরপর তিনি আগরতলার ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট পরিদর্শনে যান।