“১০-১৫ দিন পরে নতুন চাল আসবে। তখন সেটার জাত ও মূল্য লিখে দেওয়া সম্ভব। মিলাররা চাইলে এটা করতে পারবে,” বলছেন এক বিক্রেতা।
মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রাণ জানায়, চলতি মাসে ওশেনিয়া অঞ্চলের ফিজি, ভানুয়াতু ও সলোমন দ্বীপপুঞ্জে এসব পণ্যের চালান যাচ্ছে। এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে মালদ্বীপে পণ্য পাঠানো শুরু করে এসবিসিএল।
বাংলাদেশে উৎপাদিত সুইফট টয়লেট ক্লিনার, গ্লিটার ডিশ ওয়াশ, গ্লাস ক্লিনার, রে ডিটারজেন্ট পাউডার, লিভানা কোকোনাট হেয়ার ওয়েল, বিউটি বার, যম মশার কয়েলসহ সান বেসিকের পণ্যগুলো এরই মধ্যে দেশের বাজারে সাড়া ফেলেছে।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের বিপণন পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল বলেন, “মানসম্মত পণ্য উৎপাদন করতে পারলে বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের উৎপাদিত ট্রয়লেট্রিজ পণ্যও খুব ভাল করবে। এরই মধ্যে প্রাণের টয়লেট্রিজ পণ্য সাতটি দেশে রপ্তানি হচ্ছে।”