বৃহস্পতিবার প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে তাদের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করেছে।
ঢাকায় স্টিলকেসের প্রথম শোরুমটি স্থাপনা করা হয়েছে রাজধানীর বনানী এলাকার ভেঞ্চুরা ত্রিভেনিতে (লেভেল-৮)। ওয়ার্ক স্পেস টেকনোলোজির সাথে সম্মিলিতভাবে শোরুমটি পরিচালনা করা হবে।
এর মাধ্যমে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে স্টিলকেসের উপস্থিতি আরও জোরদার হলো। এবছরের শুরুতে শ্রীলংকায় উদ্বোধনের পরে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় কোনো দেশে স্টিলকেস তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণ করল।
২য় কোনো দেশে স্টিলকেস তাদের উপস্থিতি জোরদার করলো।
শোরুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, দক্ষিণ এশিয়ার দ্রুত বর্ধনশীল বাজারগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। স্টিলকেস বিশ্বাস করে তাদের অভিনব ওয়ার্কপ্লেস সল্যুশনস, গ্রাহক ভিত্তিক আর্কিটেকচার, ফার্নিচার এবং টেকনোলোজি সল্যুশনস সেবার মাধ্যমে একটি সুন্দর কর্মক্ষেত্র গড়ে তুলতে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা প্রদান করতে পারবে।
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর কাজ, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যগত অভিজ্ঞতা উন্নয়নে ১০৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে স্টিলকেস ইনকর্পোরেশন কাজ করে যাচ্ছে। স্টিলকেসের অন্তর্ভুক্ত ব্র্যান্ডের তালিকায় রয়েছে স্টিলকেস, কোয়ালেস, ডিজাইনটেক্স, পলিভিশন, টার্নস্টোন এবং এএমকিউ যারা ফার্নিচার, প্রযুক্তিগত পণ্য ও সেবা প্রদান করে।
“আমরা ডব্লিওএসটির সাথে কাজ করতে পেরে আনন্দিত। বাংলাদেশের কর্মক্ষেত্রের ডিজাইন করা বিষয়ে তাদের প্রচুর অভিজ্ঞতা রয়েছে, যা আমাদের গ্রাহকদের সর্বোত্তম ওয়ার্কপ্লেস সল্যুশনস এবং ফার্নিচার সরবরাহ করতে সাহায্য করবে।”
ওয়ার্ক স্পেস টেকনোলজির ম্যানেজিং পার্টনার মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেন, “বিশ্বখ্যাত বাণিজ্যিক কর্মক্ষেত্রের ডিজাইন ও ফার্নিচার উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্টিলকেসের সাথে অংশীদারিত্ব করতে পেরে আমরা আনন্দিত। আমাদের যৌথ উদ্যোগ নতুন ডিজাইনে অবদান রাখবে এবং বাংলাদেশী কর্মক্ষেত্রের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করবে।”
বিশ্বে স্টিলকেসের ৮০০ ডিলার লোকেশন আছে; যার মাধ্যমে স্টিলকেসের সাথে যোগাযোগ করা যায়।