“দিনে ১০ থেকে ১৫টা করে মুরগি মরতেছে। সব সময় ফ্যান দিয়া রাখতেছি। তবু অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে।”
পাট চাষী ও ক্ষুদ্র পাট ব্যবসায়ীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিজেএমসি সম্প্রতি এক আদেশে এই তথ্য জানিয়েছে।
সেখানে বলা হয়, বিজেএমসির আওতাধীন মিলগুলোর পাট ক্রয় কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনায় পর্ষদ সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খোলা পাট কেনার বিষয়ে সুপারিশ দেওয়া হয়।
সেই সুপারিশ অনুযায়ী, মিলঘাটে বেল পাট কেনার পাশাপাশি ‘লুজ’ পাট কেনা যাবে। কোনোভাবেই এজেন্সি থেকে মিলে খোলা পাট পাঠানো যাবে না।
“মিলের আউট টার্ন রেজিস্ট্রারে পাটের শ্রেণিভিত্তিক আউট টার্নের শতকরা হার যথাযথভাবে লিপিবদ্ধ করতে হবে।”
২০০৬ সালের ৭ অগাস্ট বেল আকারে পাট কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার।