“দিনে ১০ থেকে ১৫টা করে মুরগি মরতেছে। সব সময় ফ্যান দিয়া রাখতেছি। তবু অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে।”
ওয়ালটনের স্মার্ট ও এলইডি টিভির দাম কমল
বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে স্মার্ট ও এলইডি টিভির দাম কমিয়েছে ওয়ালটন।
Published : 12 Dec 2018, 03:07 PM
Updated : 12 Dec 2018, 03:08 PM
ডিসেম্বরের শুরুতে ওয়ালটন ৩২, ৩৯ ও ৪৩ ইঞ্চির এলইডি এবং স্মার্ট টিভির দাম ২ হাজার টাকা পর্যন্ত কমানো হয়েছে। এর মধ্যে ৩২ ইঞ্চি স্মার্ট ও এলইডি টিভির দাম কমেছে ১১০০ টাকা।
ওয়ালটনের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়ে বলা হয়েছে, “কারখানায় পণ্য উৎপাদন ও মাথাপিছু পণ্য উৎপাদন ব্যয় কমায় টিভির দাম আরো কমানো হয়েছে।”
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ত্রেতারা ‘অ্যান্ড্রয়েড ৭’ যুক্ত লেটেস্ট অপারেটিং সিস্টেমের ওয়ালটনের ৩২ ইঞ্চি স্মার্ট টিভি এখন ২৩ হাজার ৮০০ টাকায় ও এলইডি টিভি ১৮ হাজার ৮০০ টাকায় কিনতে পারছেন।
ওয়ালটনের ৩৯ ইঞ্চি স্মার্ট টিভি ৩৪ হাজার ৯০০ টাকায় এবং এলইডি টিভি ২৯ হাজার ৯০০ টাকায় কেনা যাচ্ছে। আর ৪৩ ইঞ্চি স্মার্ট ও এলইডি টিভির দাম কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে যথাক্রমে ৩৭ হাজার ৯০০ টাকা ও ৩৪ হাজার ৯০০ টাকা।
ওয়ালটনের নতুন মডেলের প্রতিটি টিভিতে রয়েছে ১ জিবি র্যাম ও ৮ জিবি বিল্ট-ইন মেমোরি।
আইএসও ক্লাস সেভেন ডাস্ট ফ্রি ক্লিন রুমে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির হাই এ্যাডভান্স সুপার ডাইমেনশন সুইচ এবং ইন প্ল্যান সুইচিং প্যানেল তৈরি করছে ওয়ালটন, যা প্যানেলের গুণগত মান ও দীর্ঘস্থায়ীত্ব নিশ্চিত করে।
এর ফলে দর্শকরা লার্জ ভিউয়িং অ্যাঙ্গেল এবং হাই কন্ট্রাস্ট পিকচার পাবে বলে দাবি করছে ওয়ালটন।
ওয়ালটন টিভিতে রয়েছে ৬ মাসের রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টিসহ এলইডি প্যানেল ও খুচরা যন্ত্রাংশে দুই বছরের ওয়ারেন্টি ও পাঁচ বছরের ফ্রি বিক্রয়োত্তর সুবিধা।
আইএসও সনদপ্রাপ্ত সার্ভিস ম্যানেজমেন্টের আওতায় দেশব্যাপী বিস্তৃত সার্ভিস পয়েন্ট থেকে দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবার নিশ্চয়তাও দিচ্ছে ওয়ালটন।
ওয়ালটন টেলিভিশন সেলস বিভাগের প্রধান মারুফ হাসান জানান, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২৫ শতাংশের বেশি টিভি বিক্রি হয়েছে ওয়ালটনের।
ওয়ালটনের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর উদয় হাকিম জানান, ওয়ালটন স্মার্ট টিভির গ্রাহক চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় গাজীপুরের চন্দ্রায় নিজস্ব কারখানায় স্মার্ট টিভির উৎপাদন বাড়িয়েছে ওয়ালটন।
এ সম্পর্কিত খবর
অফারটি পাওয়া যাবে ৩০ জুন পর্যন্ত।
এ খাতের কোথায় কোথায় দুই দেশের একত্রে কাজ করার সুযোগ রয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে, বলেন ফারুক খান।
এই গবেষণার লক্ষ্য হচ্ছে, প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহারকারীদের চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধান খুঁজে বের করা। এর মাধ্যমে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় উৎপাদনকারী ও ভোক্তাদের দায়িত্বের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে।
