২০৩০ সালের মধ্যে কোকা-কোলার ‘বর্জ্য মুক্ত বিশ্ব’ প্রতিষ্ঠার বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে এই আয়োজন করা হয় বলে কোকা-কোলার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হচ্ছে, ২০৩০ সালের মধ্যে সারা বিশ্বে কোম্পানির বাজারজাতের সমপরিমান বোতল অথবা ক্যান সংগ্রহ করা এবং পুনঃব্যবহারযোগ্য করা।
৩২তম আর্ন্তজাতিক উপকূল পরিচ্ছন্নতার কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে দুই দিনব্যাপী এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছিল বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত আট বছরে এই কর্মসূচির আওতায় কোকা-কোলা বাংলাদেশ এবং কেওক্রাডং বাংলাদেশ এর সহায়তায় ৪ হাজার স্বেচ্ছাসেবী সেন্ট মার্টিন থেকে ৯ হাজার ৬০০ কেজি সামুদ্রিক আবর্জনা সংগ্রহ করেছে। এ বছর ৫০০ জন স্বেচ্ছাসেবক ১ হাজার ২০০ কেজি সামুদ্রিক আবর্জনা সংগ্রহ করেছে।
বাংলাদেশে কোকা-কোলার পাবলিক অ্যাফেয়ার্স এন্ড কমিউনিকেশন ডিরেক্টর শামীমা আক্তার বলেন, “সেন্ট মার্টিনের নজরকাড়া সৌন্দর্য এবং দৃষ্টিনন্দন প্রবাল দ্বীপ বহু পর্যটককে আকৃষ্ট করে। এই কারণেই এখানে উপকূল রক্ষা করতে টেকসই সচেতনতা তৈরি করতে হবে।
“আমরা আশা করছি, ৮ম বারের মত এই সমুদ্র সৈকত পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মাধ্যমে আমরা সবাই মিলে বর্জ্য মুক্ত বিশ্ব বিনির্মানে সক্ষম হবো”