“দিনে ১০ থেকে ১৫টা করে মুরগি মরতেছে। সব সময় ফ্যান দিয়া রাখতেছি। তবু অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে।”
বাংলালিংকে গ্রাহকসেবা দেবে কৃত্রিম বুদ্ধির চ্যাটবট ‘মিতা’
ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক এবার গ্রাহক সেবা দিতে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত করল ‘মিতা’ নামের চ্যাটবট।
Published : 26 Sept 2018, 11:23 AM
Updated : 26 Sept 2018, 11:23 AM
বাংলালিংকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তির সার্বক্ষণিক এই সার্ভিসের মাধ্যমে গ্রাহকরা ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে আরো সহজে ও স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাংলালিংকের প্রয়োজনীয় সেবা পাবেন।
রাজধানীর শ্যামলী স্কয়ারে বাংলালিংক সেন্টারে আনুষ্ঠানিকভাবে সার্ভিসটির উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের সিইও এরিক অস, হেড অফ মনোব্র্যান্ড অ্যান্ড ডিভাইস শাহরিয়ার আহমেদ রিমন, হেড অফ ই-বিজনেস রাশেদ মোসলেম এবং প্রতিষ্ঠানটির অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাংলালিংকের প্যাকেজ, অফার, রিচার্জ এবং অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে গ্রাহকদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার তাৎক্ষণিক উত্তর দেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহকসেবার মান বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে চ্যাটবট ‘মিতা’।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এই চ্যাটবটটি অটো-লার্নিং ক্ষমতা সম্পন্ন হওয়ায় ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকবে এর কার্যকারিতা।
বাংলালিংকের সিইও এরিক অস বলেন, “চ্যাটবট মিতা গ্রাহকসেবার অভিজ্ঞতাকে নতুন এক উচ্চতায় নিয়ে যাবে। গ্রাহকদের চাহিদা ও সুবিধাকে অগ্রাধিকার দিয়ে বাংলালিংক কীভাবে একটি ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হচ্ছে তা এই সার্ভিসের মাধ্যমে প্রতিফলিত হবে। সহজে ব্যবহারযোগ্য এই সার্ভিস গ্রাহকদেরকে দ্রুত আমাদের সেবা সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর পেতে সাহায্য করবে।”
সার্ভিসটি পেতে ফেইসবুকে বাংলালিংক ডিজিটাল (https://www.facebook.com/banglalinkmela/) পাতায় ‘সেন্ড ম্যাসেজ’ অপশনে ক্লিক করলে ইনবক্সে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সর্বশেষ অফার, ইন্টারনেট প্যাকেজ, ডিজিটাল সার্ভিস এবং প্রশ্ন-উত্তর সুবিধা নিয়ে হাজির হবে চ্যাটবট ‘মিতা’।
এ সম্পর্কিত খবর
অফারটি পাওয়া যাবে ৩০ জুন পর্যন্ত।
এ খাতের কোথায় কোথায় দুই দেশের একত্রে কাজ করার সুযোগ রয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে, বলেন ফারুক খান।
এই গবেষণার লক্ষ্য হচ্ছে, প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহারকারীদের চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধান খুঁজে বের করা। এর মাধ্যমে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় উৎপাদনকারী ও ভোক্তাদের দায়িত্বের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে।
