“দিনে ১০ থেকে ১৫টা করে মুরগি মরতেছে। সব সময় ফ্যান দিয়া রাখতেছি। তবু অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে।”
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বেক্সিমকোর নতুন ওষুধ রপ্তানি শুরু
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে মেথোকার্বোমল ট্যাবলেট বাজারজাত শুরু করেছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস।
Published : 24 April 2018, 01:31 PM
Updated : 24 April 2018, 01:58 PM
মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এটি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বেক্সিমকোর রপ্তানি করা তৃতীয় ওষুধ। গত শনিবার ওই ওষুধের প্রথম চালানটি পাঠানো হয়।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ওষুধের বাজার যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইউএস এফডিএ) গতবছর জুলাইয়ে বেক্সিমকোর তৈরি মেথোকার্বোমল ট্যাবলেট (৫০০ মিগ্রা এবং ৭৫০ মিগ্রা) যুক্তরাষ্ট্রে বাজারজাত করার অনুমতি দেয়।
বেক্সিমকো ফার্মা ২০১৫ সালের জুন মাসে দেশের প্রথম ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ঢোকার অনুমতি পায় এবং পরের বছর রপ্তানি শুরু করে।
বর্তমানে ৫০টির বেশি দেশে ওষুধ রপ্তানি করছে বেক্সিমকো। মেথোকার্বোমলের আগে তারা ‘কার্ভেডিলল’ ও ‘সোটালল’ নামের দুটি ওষুধ রপ্তানি করছিল যুক্তরাষ্ট্রে।
বেক্সিমকো ফার্মার ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রে আমাদের প্রোডাক্ট পোর্টফোলিও বৃদ্ধির ব্যপারে আমরা সংকল্পবদ্ধ। আমরা আশা করছি আগামী বছরগুলোতে বেক্সিমকো ফার্মার বড় বাজার হয়ে উঠবে দেশটি।”
বেক্সিমকো ফার্মা ইউএস এফডিএ ছাড়াও এজিইএস (ইইউ), টিজিএ অস্ট্রেলিয়া, হেলথ কানাডা, জিসিসি এবং টিএফডিএসহ বিশ্বের বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক সংস্থার স্বীকৃতি পেয়েছে।
এ সম্পর্কিত খবর
অফারটি পাওয়া যাবে ৩০ জুন পর্যন্ত।
এ খাতের কোথায় কোথায় দুই দেশের একত্রে কাজ করার সুযোগ রয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে, বলেন ফারুক খান।
এই গবেষণার লক্ষ্য হচ্ছে, প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহারকারীদের চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধান খুঁজে বের করা। এর মাধ্যমে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় উৎপাদনকারী ও ভোক্তাদের দায়িত্বের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে।
