“আমাদের লোকজন সবাই রেডি যাওয়ার জন্য। কিন্তু সেখানে কোনো কিছুই কমপ্লিট করতে পারে নাই,” বলেন কেমিকেল অ্যান্ড পারফিউমারি মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবু।
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার এক আদেশে বলেছে, নতুন আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত ওই তিন ধরনের কাঁচা পাটের রপ্তানি বন্ধ থাকবে। তবে অন্য সব ধরনের কাঁচা পাট রপ্তানিতে কোনো বাধা নেই।
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, পাটকাঠি থেকে পাটের আঁশ ছাড়ানোর পর রোদে শুকিয়ে সরাসরি যে পাট পাওয়া যায় তাকে বলা হয় আন-কাট। তাতে ভালো-মন্দ সব অংশই থাকে।
তোষা জাতের পাটের খারাপ অংশটুকুকে বলে বিটিআর। বার সাদা জাতের পাটের খারাপ অংশকে বিডব্লিউআর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
পণ্যে পাটের মোড়কের ব্যবহার নিশ্চিত করতে ২০১৫ সালের ৩ নভেম্বর এক মাসের জন্য সব ধরনের কাঁচা পাট রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল সরকার।এক মাস পর অনির্দিষ্টকালের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
২০১৬ সালের ৩ এপ্রিল সেই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলে আবার পাট রপ্তানির পথ তৈরি হয়।