এ ফোনগুলোতে সহজেই ভয়েস কল ও ইন্টারনেট ব্রাউজিংসহ প্রয়োজনীয় কাজ সারা যাবে বলে শুক্রবার ওয়ালটনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
ওয়ালটনের সেল্যুলার ফোন গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের ডেপুটি ডিরেক্টর আরিফুল হক রায়হান জানান, ওলভিও এমএইচ১৫ মডেলে ব্যবহার করা হয়েছে ২ দশমিক ৮ ইঞ্চির বড় পর্দার ডিসপ্লে। ফলে থ্রিজিপি বা এমপি ফোর ফরমেটে ভিডিও দেখা হবে প্রাণবন্ত। বাকি দুই মডেলে রয়েছে ২ দশমিক ৪ ইঞ্চির উজ্জ্বল রেজুলেশনের পর্দা।
সব মডেলের ফিচার ফোনে একসঙ্গে ব্যবহার করা যাবে দুটি সিম। ফোনগুলোর বিশেষ ফিচারের মধ্যে আছে ডিজিটাল ক্যামেরা, এমপিথ্রি, এমপি ফোর ও থ্রিজিপি প্লেয়ার। রয়েছে রেকর্ডিংসহ এফএম রেডিও এবং সাউন্ড ও ভিডিও রেকর্ডিংয়ের সুবিধা। গ্রাহকের পছন্দমতো গান, ছবি বা ভিডিও সংরক্ষণে সব ফোনে ৩২ গিগাবাইট পর্যন্ত বর্ধিত মেমোরি ব্যবহার করা যাবে।
রাতের আঁধারে নিরাপদে চলার জন্য সব মডেলে রয়েছে উজ্জ্বল আলোর এলইডি টর্চ। কল বা মেসেজ নোটিফিকেশনে ব্যবহার করা যাবে টর্চ বা কি-প্যাড লাইটও।
প্রিয়জন এবং জরুরি প্রয়োজনীয় নম্বর সহজেই খুঁজে পেতে রয়েছে হোয়াইট লিস্ট। বিরক্তিকর ও অনাকাঙ্ক্ষিত নম্বর থেকে কল আসা বন্ধ করতে সব ফোনে রয়েছে ব্লাকলিস্টের সুবিধা। আছে ইন্টারনেট ও বিল্ট-ইন ফেইসবুক। সব ফোনেই ব্লুটুথ থাকায় ফাইল আদান-প্রদান করা যাবে সহজেই।
দীর্ঘ সময় পাওয়ার ব্যাকআপের জন্য ওলভিও এমএইচ১৫ মডেলে রয়েছে এক হাজার ৩৫০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার লি-আয়ন ব্যাটারি। আর ওলভিও কিউ৩৬ মডেলের ব্যাটারি এক হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ারের। অন্যদিকে ওলভিও এমএম১৪ মডেলের ব্যাটারি এক হাজার ৮০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের।
ফোনগুলোর দাম যথাক্রমে এক হাজার ৫৫০, এক হাজার ৪৮০ এবং এক হাজার ৯০ টাকা।
ওয়ালটন বর্তমানে বাজারজাত করছে ২৪ মডেলের ফিচার ফোন। এসব ফোনের দাম শুরু হয়েছে মাত্র ৭৫০ টাকা থেকে। সর্বোচ্চ দাম এক হাজার ৯৯০ টাকা। সব ধরনের ওয়ালটন ফোনে থাকছে এক বছরের ফ্রি বিক্রয়োত্তর সেবা।