বৃহস্পতিবার ঢাকায় বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড যৌথ বাণিজ্য কমিশনের সভা চলাকালে থাইল্যান্ডের বাণিজ্যমন্ত্রী অপিরাদি তান্ত্রাপর্ন ও খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন বলে ব্যাংকক পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
এসময় কামরুল বলেন, দেশের মানুষের চাহিদা পূরণে প্রতিবছর থাইল্যান্ড থেকে সরকারি পর্যায়ে (জি টু জি) সর্বোচ্চ ১০ লাখ টন চাল আমদানি করা যাবে।
থাইল্যান্ডের বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, “চুক্তির আওতায় সব ধরনের চাল থাইল্যান্ড থেকে আমদানি করবে বাংলাদেশ। চাল সরবরাহের এই সুযোগ পেয়ে থাইল্যান্ড খুশি।”
সভায় বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। থাইল্যান্ডের পক্ষে ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী।
অপিরাদি বলেন, আগামী কয়েকবছরের মধ্যে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে থাইল্যান্ড সম্মত আছে। সেটা হলে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের বাণিজ্য দুই বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে।
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের জয়েন্ট ট্রেড কমিশনের মন্ত্রী পর্যায়ের সর্বশেষ সভা হয় ২০১৩ সালে। এর চার বছর পর হল চতুর্থ সভা।
পঞ্চম সভা ব্যাংককে অনুষ্ঠিত হবে এবং আলোচনার মাধ্যমে তার দিনক্ষণ ঠিক হবে বলে সভায় জানানো হয়।