জিপি অ্যাক্সেলারেটরের চতুর্থ ব্যাচের জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু

গ্রামীণফোন অ্যাক্সেলারেটর প্রোগ্রামের চতুর্থ ব্যাচের জন্য আবেদনপত্র গ্রহণ শুরু করেছে।

নিজস্ব প্রতিবেদকবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 28 May 2017, 03:34 PM
Updated : 28 May 2017, 03:34 PM

প্রোগ্রামের অপারেটর পার্টনার এসডি এশিয়া রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মিনিমাম ভায়াবল প্রোডাক্ট (এমভিপি) নিয়ে যে কোনো প্রযুক্তিনির্ভর স্টার্টআপ আগামী ৮ জুলাই এর মধ্যে  www.grameenphoneaccelerator.com/apply -সাইটে গিয়ে আবেদন করতে পারবে।

এসডি এশিয়ার সহযোগিতায় বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে সাজানো হয়েছে জিপি এক্সেলারেটর প্রোগ্রাম। দ্বিতীয় বছরের মত প্রোগ্রামটির অপারেটর পার্টনার হিসেবেরয়েছে এসডি এশিয়া।

নির্বাচিত স্টার্টআপরা প্রতেক্যেই পাবে ১২ লাখ টাকার মূলধন, ১০০০ ডলার সমমূল্যের অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিস ক্রেডিট, জিপি হাউসে কাজ করার সুবিধা এবং ব্যবসা দ্রুততর করার জন্য প্রাসঙ্গিক শিল্পের সাথে পরিচিত হওয়ার সুবিধা।

জিপি অ্যাক্সেলারেটর ইতিমধ্যে সফলভাবে দুটি ব্যাচ সম্পন্ন করেছে এবং তৃতীয় ব্যাচ বর্তমানে চলছে যেখানে এখন পর্যন্ত মোট ১৬টি স্টার্টআপ এই প্রোগ্রামে যোগ দিয়েছে।

আগের ব্যাচগুলোতে ছিল সেবা, সিএমইডি, রেপটো এবং ক্র্যামস্ট্যাকের মত আরও অনেক উঠতি স্টার্টআপ। জিপি অ্যাক্সেলারেটর এই স্টার্টআপদের জন্য একটি প্ল্যার্টফর্ম তৈরি করে দিয়েছে, যেখানে তারা তাদের ব্যবসাকে কিভাবে অন্য সময়ের তুলনায় দ্রুতভাবে গঠন করতে পারবে তা শিখতে পারবে।

হেড অফ ট্রান্সফর্মেশন কাজী মাহবুব হাসান এ প্রোগ্রাম সম্পর্কে বলেন, “জিপি অ্যাক্সেলারেটর স্টার্টআপদের মূলধনের বা কোনো উদ্যোগ শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণ অর্থ দিয়ে।

এটি স্টার্টআপদের জন্য একটি লাভজনক সম্পদ সেই সময়ে যখন এটির সর্বাধিক প্রয়োজন- এছাড়াও মার্কেটে প্রবেশ, প্রয়োজনীয় কন্টাক্টস ও বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রদান করে।”

এসডি এশিয়ার সিইও ও প্রতিষ্ঠাতা মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, “জিপিএ বাংলাদেশে অ্যাক্সেলেটর মডেলের প্রবর্তন করেছে এবং স্টার্টআপদের জন্য স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে লক্ষাধিক ডলার তুলতে সহযোগিতা করেছে।”

“তাই আমরা এমন নিবেদিত টিমকে খুজছি যারা এ প্রোগ্রামে তাদের শতভাগ দিতে ইচ্ছুক যাতে করে আমরা ডেমো ডের মাধ্যমে তাদের কোম্পানির মূল্য-নির্ধারণ তৈরিতে সহযোগিতা করতে পারি।”