চুক্তি হলে বাংলাদেশ থেকে চীনে রপ্তানি সহজ হবে, দুই দেশের বাণিজ্য ঘাটতিও কমে আসবে বলে মনে করেন চীনা দূত।
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী ২০১৬-১৭ অর্থবছরের যে বাজেট প্রস্তাব করেছেন, তাতে তিনি এই প্রস্তাব করেছেন।
বর্তমানে ব্যাংক, বীমা, নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সিগারেট প্রস্তুতকারী কোম্পানি ও মোবাইল ফোন অপারেটর ছাড়া বাকি সব তালিকাভুক্ত কোম্পানিকে ২৫ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হয়।
তালিকাভুক্ত মোবাইল ফোন অপারেটরকে দিতে হয় ৪০ শতাংশ কর। ব্যাংক, বীমা, নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান তালিকাভুক্ত হলে ৪০ শতাংশ এবং পুঁজিবাজারের বাইরে থাকলে ৪২ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে কর দিতে হয়।
পুঁজিবাজারের বাইরে থাকা অন্যান্য কোম্পানিকে কর দিতে হয় ৩৫ শতাংশ হারে।
কর হার অপরিবর্তিত রাখার প্রস্তাবের যুক্তি হিসেবে অর্থমন্ত্রী বলেন, “বাংলাদেশের কোম্পানি করহার বর্তমানে বেশ যৌক্তিক পর্যায়ে রয়েছে বিধায় আমি বিদ্যমান কোম্পানি করহার বহাল রাখার প্রস্তাব করছি।”