বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল এই প্রস্তাব দেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, এই চারটি জেলার বাইরে অন্যান্য জেলায় ন্যূনতম ২৫০ শয্যার সাধারণ হাসপাতাল এবং ন্যূনতম ২০০ শয্যার বিশেষায়িত হাসপাতালের ক্ষেত্রে এই সুবিধা পাওয়া যাবে।
তবে ছাড় পেতে হলে এসব হাসপাতালে শিশু ও নবজাতক, নারী ও মাতৃস্বাস্থ্য, অনকোলজি, ওয়েলবিং ও প্রিভেনটিভ মেডিসিন ইউনিট থাকতে হবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন “টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে প্রত্যেক নাগরিকের জন্য সুলভ এবং মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে সরকার অঙ্গীকারাবদ্ধ। বর্তমান সরকার স্বাস্থ্যসেবাকে প্রতিটি ওয়ার্ডে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছে।”
বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবায় ‘প্রভূত উন্নতি’ হয়েছে দাবি করে এক্ষেত্রে বেসরকারি খাতের ভূমিকা অতিমাত্রায় শহরকেন্দ্রিক বলেও বাজেট প্রস্তাবে উল্লেখ করেন তিনি।
অর্ধমন্ত্রী বলেন, “তাই সরকারি উদ্যোগের পাশপাশি বেসরকারি উদ্যোগে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবাকে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও চট্টগ্রামের বাইরে সহজলভ্য করার লক্ষ্যে আমি এ খাতে কর প্রণোদনার প্রস্তাব করছি।”