রোববার এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, বিজ্ঞানী মাকসুদুল হকের মৃত্যুতে শুধু বাংলাদেশেরই নয়, বিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা ক্ষেত্রেও বড় ক্ষতি হলো।
মাকসুদুল আলমের নেতৃত্বে একদল তরুণ বিজ্ঞানী ২০১০ সালে পাটের জিনোম সিকোয়েন্স উদঘাটন করেন। সেই খবর জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীই দেশবাসীকে জানিয়েছিলেন।
তিনি মাকসুদুল আলমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত মাকসুদুল আলম রোববার ভোরে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াইয়ের একটি হাসপাতালে মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর।
সোমবার তাকে হাওয়াই মেমোরিয়াল পার্ক সিমেট্রিতে দাফন করা হবে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
তোষা পাটের জিন নকশা উন্মোচনের মধ্যে দিয়ে আলোচনায় আসার দুই বছরের মাথায় মাকসুদুল আলম ম্যাক্রোফমিনা ফাসিওলিনা নামের এক ছত্রাকের জিন-নকশা উন্মোচন করেন, যা পাটসহ প্রায় ৫০০ উদ্ভিদের স্বাভাবিক বিকাশে বাধা দেয়।
এরপর গতবছর মাকসুদুল ও তার সহকর্মীরা দেশি পাটের জিনোম সিকোয়েন্সও উন্মোচন করেন।