সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৭ জানুয়ারি হলগুলো খুলে দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত বাসের ক্ষতি নির্ধারণ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অচলাবস্থা নিরসনে বেলা ১১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে পরিবহন মালিক এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বৈঠক করে।
বৈঠকে কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহ বাস মালিক পক্ষকে ৩৫টি বাস পুড়িয়ে দেওয়ায় যে ক্ষতি হয়েছে তার ৫০ ভাগ অর্থ ৩ দফায় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সভায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল হাকিম সরকারসহ কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহ জেলার বাস মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পোল প্রশাসক ও ক্ষতি নিরুপণ কমিটির সদস্য অধ্যাপক মামুন উর রহমান বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত বাস মালিকরা এক কোটি ৩৪ লাখ টাকা পাবেন।
গত ৩০ নভেম্বর দুপুরে ক্যাম্পাসে দুটি বাসের মধ্যে চাপা পড়ে মারা যান বায়ো-টেকনোলজি অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র তৌহিদুর রহমান টিটু।
এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়য়ে নিজস্ব ও ভাড়া করা মিলে প্রায় অর্ধশত গাড়ি ভাংচুর করে ও ৩৫টি পুড়িয়ে দেয়। এরপর কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে ১ ডিসেম্বর সকাল ১০টার মধ্যে ছাত্র-ছাত্রীদের হল ছাড়তে বলে।