“মেলায় বিভিন্ন জাতের পশুপাখি দেখলাম; ছবিও তুলেছি, ভালোই লাগছে,” বলেন এক দর্শনার্থী।
বুধবার এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, দেশের স্বাধীনতার সোপান রচনা হয় ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে। আর ভাষা মতিন সেই আন্দোলনের অন্যতম সংগ্রামী। তার মৃত্যু একটি জীবন্ত ইতিহাসের অবসান।
বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার সকালে মারা যান আব্দুল মতিন।
মস্তিষ্কে স্ট্রোক হওয়ায় গত দেড় মাস ধরেই ওই হাসপাতালে ছিলেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির (পুনর্গঠিত) এই নেতা।
১৯৫২ সালে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে নেতৃত্বের ভূমিকার জন্য তাকে ‘ভাষা মতিন’নামেই চেনে বাংলাদেশের মানুষ।