কিডনির জটিলতা নিয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার হাসপাতালে মারা যান স্বাধীনতা পদকে সম্মানিত ফিরোজা বেগম। তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
রাষ্ট্রপতি বলেন, “ফিরোজা বেগমের মৃত্যুতে জাতি একজন প্রতিভাবান ও বরেণ্য শিল্পীকে হারালো। এ ক্ষতি অপূরণীয়।”
রাষ্ট্রপতি প্রয়াতের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এক শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেন।
স্পিকার-ডেপুটি স্পিকারের শোক
ফিরোজা বেগমের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী ও ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া।
এক শোকবাণীতে স্পিকার বলেন, “তার কণ্ঠে পরিবেশিত বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের গান এক অনন্য উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তিনি আমৃত্যু নজরুল সঙ্গীতের সাধনা করে গেছেন এবং সংঙ্গীতাঙ্গনকে করেছেন সমৃদ্ধ।”
নজরুল সংগীতকে জনপ্রিয় করতে ফিরোজা বেগমের অবদান শোকবাণীতে তুলে ধরেন ডেপুটি স্পিকার।
“কবি নজরুলের গান তার কণ্ঠেই বেশি শোভা পেয়েছে। তার মৃত্যু নজরুল সংগীতপ্রেমীদের দারুণভাবে ব্যথিত করেছে।”
জাতীয় সংসদের প্রধান হুইপ আ স ম ফিরোজও এই শিল্পীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন।