“বাবার মরদেহ বারডেমের মরচুয়ারিতে রাখা হবে। তার দেহ এখানে দান করা হবে এবং কর্নিয়া দান করা হবে সন্ধানীতে,” বলেন অর্ণব।
রোববার ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা যাওয়া আবদুল হাকিমের বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। তিনি চার ছেলে ও তিন মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
তিনি শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছিলেন পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন।
ছাত্রজীবন থেকে তিনি আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। ১৯৭১ সালে তিনি মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশ নেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর ছিলেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি বরুড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করেন।
তার মৃত্যুতে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক ও পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এমপি, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক রেলপথমন্ত্রী মুজিবুল হক এমপি, যুগ্ম আহবায়ক অধ্যক্ষ আফজল খান,জেলা পরিষদ প্রশাসক ওমর ফারুকসহ রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।