এদের মধ্যে পাঁচজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
আহতদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ সবুজকে (১৩) আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা পাঠানো হয়েছে। বাকিদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সদর থানার ওসি আবদুর রব জানান, বুধবার সকাল ১০টার দিকে শেরপুর এবং পইরতলার দুইদল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। সংঘর্ষে অন্তত ৪০ জন আহত হয়। সংঘর্ষ থামাতে পুলিশ বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়ে।
পুলিশের গুলিতে সবুজ ছাড়াও ইয়াকুব মিয়া (২৫), জুয়েল মিয়া (২২), আশরাফুল ইসলাম (২৬) আহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ আর একজনের পরিচয় জানাতে পারেনি পুলিশ।
সংঘর্ষ চলাকালে ১৫ থেকে ২০টি ঘরবাড়ি ও দোকানপাট ভাংচুর ও লুটপাট করা হয়।
এ ঘটনার জের ধরেই সকালে দুপক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
তবে নাছির ও আলমগীর সাংবাদিকদের কাছে ছিনতাইয়ে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেন।
ছিনতাইকারী না হলেও তাদের অযথা মারধর করা হয়েছে বলে দাবি করেন দুজন।
ওসি আবদুর রব জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।