বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
শাহনেওয়াজ বলেন, “ভোটারদের তথ্য এনআইডি উইংয়ে রক্ষা করা হয়। ডাটাবেজ-এ সংরক্ষিত তথ্যই সঠিক। মাঠ থেকে কিছু সংখ্যক কম ভোটারের তথ্য এসেছে।
“আশা করি সমস্যাটা শেষ হয়ে যাবে। কেনো বেশকম হচ্ছে তা যাচাই করা হচ্ছে। অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে একটি দল কাজ করছে।”
এ হিসেবে একই সংস্থার দুই স্তরের ভোটারের সংখ্যায় ব্যবধান চার লাখ ৫৪ হাজার ৯০৫।
তবে মাঠপর্যায় থেকে নারী ও পুরুষ ভোটারের যে সংখ্যা পাঠানো হয়েছে তা যোগ করলে মোট ভোটারের সংখ্যা দাঁড়ায় ৯ কোটি ২০ লাখ ১৮ হাজার ৭৭০ জন।
শাহনেওয়াজ বলেন, “এটি গাণিতিক ভুল। ভোটার তথ্যভাণ্ডার সঠিক। মাঠপর্যায়ের তথ্য নিয়ে গাণিতিক বা যান্ত্রিক ত্রুটি হতে পারে। তাদের পাঠানো তথ্যে কোথাও কোনো সংখ্যাগত ড্রপ হয়ে যেতে পারে। আগেও একবার করণিক ত্রুটি পাওয়া গিয়েছিল। তা ব্যাখ্যা দিয়ে ঠিক করা হয়।”
জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের ওই কমিটি/ দল অতিসত্বর ভোটার সংখ্যার ‘গরমিলের’ প্রকৃত তথ্য উদঘাটন করবে বলেও জানান তিনি।