চট্টগ্রাম সফরে তিনি নৌবাহিনীর তিনটি যুদ্ধ জাহাজ ও দুটি মেরিটাইম এয়ারক্রাফটের কমিশনিং অনুষ্ঠানে অংশ নেয়া ছাড়াও ফটিকছড়িতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের একটি জনসভায় বক্তব্য দেবেন।
পরে নেভাল বার্থে বানৌজা দুর্জয়, বানৌজা নির্মূল ও বানৌজা সুরমা’র কমিশনিং এবং বিএনএস বঙ্গবন্ধুকে ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে যাবেন তিনি।
নৌবাহিনীর অনুষ্ঠান থেকে দুপুর দুইটায় হেলিকপ্টার যোগে প্রধানমন্ত্রী ফটিকছড়ি গিয়ে সেখানে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় যোগ দেবেন।
ফটিকছড়ির পেলাগাজী দীঘি এলাকার সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের মাঠে জনসভাস্থলেই উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন ও ভিত্তিস্থাপন করবেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী যেসব প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন- নগরীর হালিশহরে অবস্থিত ৮৪ হাজার মেট্রিক টন ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ৯১টি নতুন খাদ্যগুদাম, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের সাততলা নতুন বহির্বিভাগ ভবন, চমেক এর পাঁচতলা নতুন ডেন্টাল বিভাগ ভবন, নতুন প্রশাসনিক ভবন, ৫০ শয্যায় উন্নীত চন্দনাইশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ৫০ শয্যায় উন্নীত সাতকানিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, লোহাগাড়া উপজেলা ট্রমা সেন্টার, ফটিকছড়ি ফায়ার সার্ভিস এবং রফিকুল আনোয়ার-মোরশেদা ট্রাস্ট।
এছাড়া তিনি সিডিএ’র চিটাগাং আউটার রিং রোড প্রকল্প এবং চমেক এর সাততলা ছাত্রী হোস্টেলের ভিত্তিস্থাপন করবেন।
জনসভা শেষে প্রধানমন্ত্রী বিকালে ঢাকায় ফিরে যাবেন।