সদর উপজেলার গড়েয়া বাজার এলাকায় সংঘর্ষে তারা নিহত হন।
ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক আব্দুল জব্বার সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে পাঁচজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এছাড়া বেশ কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বলে জানান তিনি।
ঠাকুরগাঁওয়ের পুলিশ সুপার ফয়সাল মাহমুদ বলেন, “জামায়াত-শিবির কর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালালে আত্মরক্ষার্থে পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা গুলি চালায়। এতে বেশ কয়েকজন আহত হন।”
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সাঈদীর ফাঁসির রায়ের খবর প্রকাশের পর জামায়াত-শিবির কর্মীরা গড়েয়া বাজারের ছয়টি দোকান ভাংচুর করে। এ সময় তারা আশপাশের কয়েকটি বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাংচুর চালায়।
বাধা দিলে পুলিশ ও বিজিবি সদস্যদের ওপর চড়াও হয় তারা। এ সময় জামায়াত-শিবির কর্মীদের ওপর গুলি চালানো হয়।
হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, নির্যাতন ও ধর্মান্তরে বাধ্য করার মতো মানবতাবিরোধী অপরাধে দুপুরে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।