শুক্রবার সকালে গাজীপুরের তুরাগ নদীতে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের স্থাপন করা সীমানা পিলার পরিদর্শন শেষে প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
তিনি বলেন, "নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় থেকে যে সীমানা পিলার স্থাপন করা হয় তা সিএস এবং এসএ নকশা অনুযায়ী স্থাপন করা হয়েছে।
"ফলে নদীর বর্তমান গতি-প্রকৃতির সঙ্গে সীমানা পিলারের অবস্থান কোনো কোনো ক্ষেত্রে হয়তো নাও মিলতে পারে। এক্ষেত্রে মন্ত্রণালয় থেকে স্থাপন করা ত্র"টিপূর্ণ সীমানা পিলারগুলো সরিয়ে ফেলা হবে।"
হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ীই নদীর সীমানা পিলার স্থাপন করা হবে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
এসময় ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক কামালউদ্দিন তালুকদার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. দেলওয়ার হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
তারা নৌকায় করে কামারপাড়া, আশুলিয়াসহ তুরাগ নদীর একাধিক স্পট পরিদর্শন করেন।
বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু নদীতে অবৈধ দখল ঠেকাতে নদী টাস্কফোর্সের পরামর্শে গত ১২ এপ্রিল বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) সীমানাখুঁটি স্থাপনের কাজ শুরু করে।
কিন্তু ২৬ এপ্রিল আপত্তির কারণে তুরাগ নদীর সীমানা নির্ধারণ ও পিলার স্থাপনের কাজ স্থগিত রাখা হয়।